TRENDING:

মশলা থেকে জামা-কাপড়! পুজোর আগে সস্তায় বাজার করার দারুণ ঠিকানা, তবে সুযোগ কেবল সোমবার, তাও আবার মাত্র ৮ ঘণ্টা

Last Updated:
কলসি হাঁড়ি তো আছেই, তার সঙ্গে গবাদিপশু বোঝাই করে প্রতি সোমবার নিয়ে যাওয়া হয় বাঁকুড়ার একটি বিশেষ হাটে।
advertisement
1/6
মশলা থেকে জামা-কাপড়! পুজোর আগে সস্তায় বাজার করার দারুণ ঠিকানা, তবে সুযোগ কেবল সোমবার
পুজোর আগে মাসকাবারি বাজার করতে চান? কিংবা কিনতে চান মশলা? সোমবার চলে আসুন বাঁকুড়া শহরের অদূরে অবস্থিত এই বিরাট হাটে। এই হাট এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বড় হাট। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
2/6
"কুমোর পাড়ার গরুর গাড়ি বোঝাই করা কলসি হাঁড়ি"। কলসি হাঁড়ি তো আছেই, তার সঙ্গে গবাদিপশু বোঝাই করে প্রতি সোমবার নিয়ে যাওয়া হয় বাঁকুড়ার একটি বিশেষ হাটে। শুনুক পাহাড়ির পশুর হাট একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন হাট। এই প্রাচীন গ্রামীণ হাটে আপনি পেয়ে যাবেন হিরে থেকে জিরে সবকিছু। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
3/6
বাঁকুড়ার সবচেয়ে বড় পশুর হাট বলেই গণ্য করা হয় এই হাটকে। গবাদি পশু, ভেঁড়া, হাঁস, মুরগি, ছাগল বেচা-কেনা হয় এই হাটে। প্রতি সপ্তাহের সোমবার দূর দূরান্ত থেকে বাঁকুড়ার শুনুক পাহাড়িতে জমা হন হাজার হাজার মানুষ। কোথায় এই হাট? আর যাবেন কীভাবে?
advertisement
4/6
বাঁকুড়া এক ব্লকের আন্দারথোল গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত শুনুক পাহাড়ি গ্রামের পঞ্চায়েত অফিসের ঠিক উল্টো দিকের বিরাট মাঠে বসে এই হাট। গত ৫৩ বছর ধরে এই হাট বসছে। বাঁকুড়া শহর থেকে বাঁকুড়া-খাতড়া সড়ক ধরে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে রাস্তার বাম পাশে নজরে পড়তে বাধ্য এই হাট। বাসে অথবা গাড়িতে করে অনায়েসেই চলে আসতে পারবেন এখানে। সোমবার সকাল ৭ টা থেকে বসে যায় হাট, চলে দুপুর ২-৩ টে পর্যন্ত। এখানে পশু ছাড়াও পেয়ে যাবেন গয়নাগাটি থেকে শুরু করে বাড়ির রন্ধনশালার প্রয়োজনীয় মশলা, সবকিছু। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
5/6
হাটের তত্ত্বাবধানে থাকা মধুসূদন দত্ত জানান, গত ৫৩ বছর ধরে এই হাট বসছে। আঞ্চলিক ব্যবসায়ীরা মুখিয়ে থাকেন এই হাটের জন্য। দূরদূরান্ত থেকে আসে গরু।
advertisement
6/6
গ্রামের কৃষকরা এখানে শাক সবজি, ফলমূল সাজিয়ে বসে বিক্রি করেন। রয়েছে বাঁকুড়ার গামছা থেকে আধুনিক জিন্সের প্যান্ট এবং জামা কাপড়। এছাড়াও শস্য বীজ, তৈল বীজ, ভেষজ দ্রব্যাদি এবং ঝুড়ি থেকে ঝাঁটা কিংবা কাঠের খাটিয়া অথবা রং-বেরঙের মশলা, সবই যেন হাতের নাগালের মধ্যেই। রং এবং ফ্লেভারের এক অপূর্ব মিশ্রণ এই হাট। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
মশলা থেকে জামা-কাপড়! পুজোর আগে সস্তায় বাজার করার দারুণ ঠিকানা, তবে সুযোগ কেবল সোমবার, তাও আবার মাত্র ৮ ঘণ্টা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল