TRENDING:

Durga Puja Travel: সুবর্ণরেখার তীরে গভীর অরণ্যে জাগ্রত রামেশ্বর মন্দির সাক্ষী বহু ইতিহাসের! দেখতে আসুন ক্ষণিক অবসরে

Last Updated:
Durga Puja Travel: শিব চতুর্দশী ছাড়াও সারা বছর এই মন্দির দর্শনের জন্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষের সমাগম লক্ষ্য করা যায়। বহু ইতিহাসের সাক্ষী মন্দিরের গায়েই রয়েছে বহু বছরের পুরোনো কাঁঠাল গাছ।
advertisement
1/7
সুবর্ণরেখার তীরে গভীর অরণ্যে জাগ্রত রামেশ্বর মন্দির সাক্ষী বহু ইতিহাসের! আসুন ক্ষণিক অবসরে
সুবর্ণরেখা নদীর তীরে সবুজে ঘেরা অরণ্যের মাঝে অবস্থিত এই প্রাচীন মন্দির। মন্দিরের গর্ভগৃহে দ্বাদশ শিবলিঙ্গ রামেশ্বর রূপে বিরাজমান। লোকমুখে প্রচলিত সীতা পতির পুণ্যের জন্য এখানে শিবব্রত করেছিলেন। বনবাসকালে সীতার অনুরোধে রামচন্দ্র শিবপুজোর জন্য এই মন্দির বানিয়েছিলেন, কারিগর ছিলেন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা।
advertisement
2/7
রামচন্দ্রের বনবাস কালে সবুজের চাদরে মোড়া গভীর অরণ্যের মাঝে এই স্থানে সাক্ষাৎ হয় পত্নী সীতা ও ভ্রাতা লক্ষণের সঙ্গে। সেদিন ছিল শিব চতুর্দশী তাই শিব ব্রতের জন্য সীতা সুবর্ণরেখা নদীর তীরে বালি দিয়ে দ্বাদশ শিবলিঙ্গ তৈরি করে ব্রত রাখেন এবং পত্নী সীতার অনুরোধে রামচন্দ্র শিব মন্দির নির্মান করেন। পরবর্তী কালে যা রামেশ্বর মন্দির নামে জনমানসে পরিচিত হয়ে ওঠে, এমনটাই বিশ্বাস করেন ভক্তরা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
3/7
সেই সময় থেকে প্রতিবছর শিব চতুর্দশীর দিন রামেশ্বর মন্দির প্রতিষ্ঠা দিবস পালিত হয় এবং শিবরাত্রির দিন থেকে তিনদিন মেলা হয়। শিবরাত্রির দিন ব্রত পালনের জন্য আসে পাশের গ্রামের মানুষের সাথে হাজির হয় বিভিন্ন জেলা ও রাজ্যের ভক্তজনেরা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
4/7
শিব চতুর্দশী ছাড়াও সারা বছর এই মন্দির দর্শনের জন্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষের সমাগম লক্ষ্য করা যায়। বহু ইতিহাসের সাক্ষী মন্দিরের গায়েই রয়েছে বহু বছরের পুরোনো কাঁঠাল গাছ। রামেশ্বর মন্দিরের শিব পুজোর সঙ্গে সঙ্গে এই কাঁঠাল গাছটিও নিত্য পূজিত হয়। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
5/7
মন্দিরের গঠনশৈলী অভূতপূর্ব, এর মধ্যেই উৎকল শিল্পরীতির প্রাযুর্য্য পাওয়া যায় যা ঐতিহাসিক গবেষণার বিষয়। এই মন্দির প্রাচীন শিল্পরীতির সঙ্গে বিজ্ঞানের এক অভূতপূর্ব সংমিশ্রণ। সূর্যদয়ের আলো মন্দিরের ভিতরে প্রবেশ করে যদিও কোনও জানালা নেই আলো প্রবেশ করার জন্য। মন্দির ও তার আশেপাশের স্থানগুলির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বাধিয়ে রাখার মত। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
6/7
ঝাড়গ্রাম শহর থেকে ভায়া গোপীবল্লভপুর দূরত্ব প্রায় ৬৪ কিমি, খড়্গপুর থেকে ভায়া কেশিয়াড়ি এবং নয়াগ্রাম হয়ে দূরত্ব প্রায় ৬০ কিমি। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
7/7
মন্দির থেকে সুবর্ণরেখা নদীকে দেখতে অসাধারণ লাগে। এখন রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এখানে রাত্রিকালীন বাসের জন্য গেস্ট হাউস এবং পার্ক তৈরি হয়েছে। চারিদিকে সবুজের অপরূপ সমারোহে সপ্তাহান্তে কয়েকটা দিন নির্দ্বিধায় এখানে কাটান যেতে পারে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Durga Puja Travel: সুবর্ণরেখার তীরে গভীর অরণ্যে জাগ্রত রামেশ্বর মন্দির সাক্ষী বহু ইতিহাসের! দেখতে আসুন ক্ষণিক অবসরে
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল