Midnight Rescue: রাতের অন্ধকারে ওরা নিয়ে চলে যাচ্ছিল ওইগুলো, কিন্তু শেষরক্ষা হল না
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:RAKESH MAITY
Last Updated:
Midnight Rescue: রাতের অন্ধকারে বন বিভাগ এবং পরিবেশকর্মীরা অভিযান চালিয়ে একসঙ্গে ১৬ টি কাছিম উদ্ধার, বাগনান ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক সংলগ্ন চন্দ্রপুরে
advertisement
1/5

বাগনান: রাতে অভিযান চালিয়ে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে উদ্ধার একসঙ্গে ১৬ টি কাছিম! পরিবেশ রক্ষায় বড় সাফল্য পরিবেশ কর্মী ও বন বিভাগের। সকাল হলেই কাছিম গুলি নিয়ে বাজারে বিক্রি হবার উদ্দেশ্যে পারি দিত ব্যক্তি। তার আগেই অভিযানে সাফল্য। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
2/5
এদিন রাতে খবর পেয়েই, চিত্রক, সুমন্ত রঘুনাথ, মানিক এবং বন কর্মীরা যৌথ ভাবে অভিযান চালায়। বৃষ্টি বাদল বিজয় দশমীর রাতে অভিযান। প্রত্যন্ত গ্রামে ওই বাড়িতে ঢু মারে তাঁরা। ওই বাড়িতে প্রবেশ বন দফতর সহ পরিবেশ কর্মীরা পৌঁছতেই চম্পট দেয় বাড়ির মালিক।
advertisement
3/5
গোপন সূত্রে খবর মত, বাগনান ১৬ নং জাতীয় সড়ক সংলগ্ন চন্দ্রপুরের ওই বাড়িতে পৌঁছয়। সেখানে গিয়ে দেখেন, একটি পাত্রে ছোট বড় মাঝারি মিলে মোট ১৬টি কাছিম উদ্ধার হয়। একসঙ্গে এতগুলো কাশ্মীরের প্রাণ বাঁচান সম্ভব হয়। এতে আনন্দিত পরিবেশকর্মীরা।
advertisement
4/5
এ প্রসঙ্গে চিত্রক প্রামানিক জানান, বিজয় দশমীর দিন হাওড়া জেলার পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বড়সড় সাফল্য। একসঙ্গে ১৬ টি তিল কাছিম ব্যক্তি বাজারে বিক্রির মজুদ করেছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, রাতের অন্ধকারেই ওই ব্যক্তির বাড়িতে পৌঁছে যাওয়া। সেখান থেকেই উদ্ধরা বিভিন্ন সাইজের ১৬ টি কাছিম উদ্ধার।
advertisement
5/5
প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের মধ্যে কাছিম ধরে খাওয়া এবং ধরে বিক্রি করার প্রবণতা কিছুদিন আগে পর্যন্ত প্রচুর দেখা যেত। ক্রমশ প্রচার অভিযান সচেতন বার্তার মাধ্যমে এই প্রবণতা কমেছে। তবে প্রশাসনের নজর এড়িয়ে এমন ঘটনা এখনও কিছু স্থানে ঘটছে।কাছিম বা বন্যপ্রাণী ধরা হত্যা করার মত ঘটনা আইনত অপরাধ। এক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তির জেল জরিমানা হতে পারে সে বিষয়ে স্থানীয় মানুষকে অবগত করেন পরিবেশকর্মী এবং বন বিভাগের কর্মীরা। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Midnight Rescue: রাতের অন্ধকারে ওরা নিয়ে চলে যাচ্ছিল ওইগুলো, কিন্তু শেষরক্ষা হল না