Durga Puja Travel: পুজোর ছুটিতে জঙ্গলে বেড়াতে যাচ্ছেন? খরচ বাড়ছে না কমছে? জেনে নিন এখনই
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- hyperlocal
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Durga Puja Travel: আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যটকদের জন্য খুলে যাচ্ছে জঙ্গল। সেদিন থেকেই নতুন খরচ কার্যকর হবে।
advertisement
1/7

পুজোর আগে ভাবছেন জঙ্গল সাফারিতে যাবেন? তাহলে জেনে নিন সঠিক রেট চার্ট। পুজোর আগে বাড়ল বনভ্রমণের খরচ। শুধু এন্ট্রি ফি-ই নয়, বাড়ানো হয়েছে বিভিন্ন সাফারি ও গাইডের খরচও। তবে কিছু কিছু জায়গায় খরচ আগের তুলনায় কমানো হয়েছে বলে বন দফতর সূত্রে খবর । (প্রতিবেদন: অনির্বাণ রায়, শিলিগুড়ি)
advertisement
2/7
আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যটকদের জন্য খুলে যাচ্ছে জঙ্গল। সেদিন থেকেই নতুন খরচ কার্যকর হবে। বন দফতরের জারি করা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এবার থেকে সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানে প্রবেশের জন্য জনপ্রতি গুনতে হবে ২০০ টাকা।
advertisement
3/7
নেওড়াভ্যালি, গরুমারা, চাপড়ামারি, জলদাপাড়াতেও ঢোকার জন্য একই ফি প্রযোজ্য। বক্সা টাইগার রিজার্ভ ও মহানন্দা অভয়ারণ্যে জনপ্রতি দিতে হবে ১৫০ টাকা। দার্জিলিংয়ের সেঞ্চল অভয়ারণ্যের টাইগার হিলে পর্যটকদের ঢোকার জন্য ৫০ টাকা এবং টাইগার হিল বাদে বাকি অংশে জনপ্রতি ১৫০ টাকা করে নেবে বন দফতর। রায়গঞ্জ অভয়ারণ্যে প্রবেশের জন্য জনপ্রতি দিতে হবে ১২০ টাকা।
advertisement
4/7
জলদাপাড়ায় হাতি সাফারি নিয়মিত চালু ছিল। গতবার এখানে হাতি সাফারির জন্য পর্যটক পিছু দিতে হত ৯০০ টাকা। এবার সেই খরচ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করা হয়েছে। এবার গরুমারা অভয়ারণ্যে হাতি সাফারি শুরু হচ্ছে। আগে সেখানে হাতি সাফারির খরচ ছিল জনপ্রতি ১ হাজার ২০ টাকা। এবার তা বেড়ে হয়েছে ১২০০ টাকা।
advertisement
5/7
দার্জিলিং থেকে জলদাপাড়া, গরুমারা এবং বক্সা টাইগার রিজার্ভে গাইড চার্জ গতবার ছিল ৩০০ টাকা। এবার তা বাড়িয়ে ৩৫০ টাকা করা হয়েছে। এর বাইরে নেওড়াভ্যালি, সিঙ্গালিলা ও মহানন্দায় ছয়জনের ট্রেকিং দলের জন্য গাইড নিলে দিনপ্রতি ১২০০ টাকা করে নেবে বন বন দফতর।
advertisement
6/7
বন্যপ্রাণ বিভাগের উত্তরবঙ্গের মুখ্য বনপাল রাজেন্দ্র জাখর বলছেন, ‘‘ সব জায়গায় ফি বেড়েছে তা নয়।কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় কমানোও হয়েছে। হাতি সাফারির খরচ সামান্য বাড়ানো হয়েছে। আসলে পরিচর্যা সহ বিভিন্ন খরচই বিভিন্ন ভাবে বাড়ছে।’’
advertisement
7/7
তিনি আরও জানান, ‘‘একই সঙ্গে হাতির খাবারের দাম, মাহুতের খরচ বেড়েছে। আনুষঙ্গিক আরও অনেক খরচ বেড়েছে। যে কারণে বন খরচ বাড়াতে বাধ্য হয়েছে। তবে যে সমস্ত সংরক্ষিত বনাঞ্চলে পর্যটকদের ভিড় বেশি, সেখানে খরচ খুব সামান্যই বেড়েছে।’’( ছবি-নেটমাধ্যম)