Teacher Student Bonding: আর মাত্র কিছুদিনের অতিথি... বলছেন চিকিৎসক, তবু স্কুলে পড়াতে আসেন রোজ... এই কাহিনি শুনে চমকে যাবেন!
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Student-Teacher Bonding: দুটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এমনকি শহরের বড় বড় ডাক্তাররাও হাত তুলে নিয়েছেন। তবুও অসুস্থ শরীরে এই ভাবেই পড়িয়ে চলেছেন শিক্ষক।
advertisement
1/6

যার দুটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গিয়েছে এমনকি শহরের বড় বড় ডাক্তাররাও হাত তুলে দিয়েছেন, তখন ভাবুন তার কী অবস্থা হবে। বলা হয়ে থাকে, যখন ওষুধ কাজ করে না তখন দোয়া বা প্রার্থনা কাজ করে। এমনই এক ঘটনা সামনে এসেছে মধ্যপ্রদেশের ডিন্ডোরিতে। জেলার মেহদওয়ানি মডেল স্কুলের হিন্দি শিক্ষক সঞ্জয় কুমারের দুটি কিডনিই জবাব দিয়েছে।
advertisement
2/6
মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী, সঞ্জয় কুমার মাত্র কয়েকদিনের অতিথি। স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রিয় শিক্ষকের অসুস্থতার কথা জানামাত্রই খুব আবেগপ্রবণ এবং হতাশ হয়ে পড়েছে। এর পরও আশা ছাড়েননি কিন্তু তিনি। ভরসা রেখেছেন পড়ুয়াদের প্রার্থনার উপরেই। পড়ুয়ারা তাদের হিন্দি শিক্ষকের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য প্রতিদিন স্কুলে প্রার্থনা করে। তাঁরা নিশ্চিত যে একদিন তাদের শিক্ষক পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
advertisement
3/6
শিক্ষক সঞ্জয় সিংও ছাত্রছাত্রীদের এই আসক্তি ও ভালোবাসা দেখে আবেগপ্রবণ। শুধু ওষুধ নয়, ছাত্রদের প্রার্থনায় অবশ্যই প্রভাব পড়বে বলে তাঁর বিশ্বাসও বেড়েছে। ছাত্রদের পাশাপাশি, স্কুলের কর্মীরাও হিন্দি শিক্ষকের জন্য প্রতিদিনের প্রার্থনায় অংশ নেন এবং সঞ্জয় কুমারের সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করেন।
advertisement
4/6
শিক্ষক সঞ্জয় কুমার জানান, নভেম্বর মাসে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তিনি প্রথমবার স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে যান। চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি জবলপুর ও নাগপুরে চেকআপের জন্য যান, সেখানে চিকিৎসকেরা জানান, দুটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গিয়েছে এবং তিনি হাত তুলে দেন।
advertisement
5/6
চণ্ডীগড়ের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া গিয়েছে, যেখান থেকে সঞ্জয় কুমার বর্তমানে তাঁর চিকিৎসা করাচ্ছেন। এক দিকে যখন, শিক্ষক সঞ্জয় সিং চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল হাসপাতাল ঘুরছিলেন, অন্যদিকে স্কুলের ছাত্ররা তাঁর জন্য প্রার্থনা শুরু করে দেয়।
advertisement
6/6
স্কুলের অধ্যক্ষ বলেন, তিনি হিন্দি শিক্ষক সঞ্জয় কুমারকে বিশ্রামের অনুমতি দিয়েছেন, কিন্তু অসুস্থ এবং দুর্বল হওয়া সত্বেও তিনি প্রতিদিন স্কুলে আসেন এবং শিশুদের পড়ান। সবাই ছাত্রদের প্রতি তার এই আত্মনিবেদিত প্রাণ ব্যক্তিত্বের চর্চা করেন স্কুলেও। তিনি গুরুতর অসুস্থ বলে জানাজানি হওয়ার পরে শিক্ষার্থী-সহ অভিভাবকরাও ভীষণ ভাবে হতাশ হয়ে পড়েন। ছাত্রদের বিশ্বাস, যে তাদের প্রার্থনা অবশ্যই ফল দেবে।
বাংলা খবর/ছবি/পাঁচমিশালি/
Teacher Student Bonding: আর মাত্র কিছুদিনের অতিথি... বলছেন চিকিৎসক, তবু স্কুলে পড়াতে আসেন রোজ... এই কাহিনি শুনে চমকে যাবেন!