advertisement
1/6

তিনিই সতী, তিনিই উমা, তিনিই জগৎজননী মা দুর্গা ৷ তিনি ভগবান মহেশ্বরের এই রূপবধ করেছিলেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷
advertisement
2/6
ভোলা মহেশ্বর বা ভগবান শিবকে বলা হয় আশুতোষ অর্থাৎ যিনি অল্পতেই সন্তুষ্ট ৷ তিনি যেমন অল্পতেই সন্তুষ্ট হয়ে যান আবার অল্পতেই তিনি রেগে গিয়ে প্রলয়নৃত্য শুরু করে দেন ৷ ব্রহ্মা সৃষ্টি করেন, বিষ্ণু প্রতিপালন করেন আর মহেশ্বর ধ্বংস করেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷
advertisement
3/6
মহিষাসুরের মা মহিস্মতি পরম শিবভক্ত ছিলেন ৷ তিনি তাঁর পুজোয় মহাদেবকে সন্তুষ্ট করাতে ৷ স্বয়ং শিব যা খুশি বর চাইতে বলেছিলেন ৷ তখন মহিস্মতি বর চেয়েছিলেন তিনি মহেশ্বরকে পুত্র হিসেবে চান ৷ ছবি সংগৃহীত ৷
advertisement
4/6
ভগবান শিব অল্পতেই সন্তুষ্ট ও ভোলাভালা ৷ তিনি কিছু না ভেবেই সম্মতি দিয়েছিলেন ৷ তারপরেই মহিষাসুর জন্ম হয়েছে ৷ মহিস্মতির কোলজুড়ে ৷ ছবি সংগৃহীত ৷
advertisement
5/6
মহিষাসুর জন্ম নিয়েছিল অমরত্ব নিয়ে ত্রিলোকের কোনও পুরুষ তাকে মারতে পারবেনা ৷ দেবতারা যখন মহিষাসুরের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল ঠিক তখনই ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরের জ্যোতি থেকে জন্ম নিয়েছিলেন মা দুর্গা ৷ ছবি সংগৃহীত ৷
advertisement
6/6
মহিষাসুরকে বধ করে ত্রিলোককে মুক্ত করেছিলেন জগজ্জননী মা দুর্গা ৷ পরে ভগবান শ্রীরাম চন্দ্রের অকাল বোধনেই শরৎকালের শুক্লাপঞ্চমী তিথিতে পৃথিবীতে মায়ের আগমন হয় ৷ সঙ্গে সরস্বতী, লক্ষ্মী, গণেশ ও কার্তিক মামাবাড়ি মাত্র চারদিনের জন্য ঘুরতে আসেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷