লঙ্কা ২০০, আদা ১২০! সবজি বাজারে ছ্যাঁকা, আকাশছোঁয়া দাম, কবে কমবে? যা জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
- Published by:Madhab Das
- hyperlocal
- Reported by:Jiam Momin
Last Updated:
বর্তমানে মালদহ শহরের বাজার দর, আলু ২০ টাকা, পেঁয়াজ ৩০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ভেন্ডি ৫০ টাকা, ঝিঙা ৫০ টাকা। বেগুন ৬০ টাকা, লঙ্কা ২০০ টাকা। আদা ১২০ টাকা, করলা ৪০ টাকা।
advertisement
1/6

মালদহ শহরের রথবাড়ি দৈনিক বাজার থেকে শুরু করে গ্রামীণ এলাকার বাজার। জেলার অধিকাংশ বাজারেই একই চিত্র। বিক্রেতাদের দাবি অতিবৃষ্টির জেরে এবার সবজি চাষে কোপ পড়েছে। তাছাড়া অধিকাংশ সবজি বাইরে থেকে আমদানি হচ্ছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দাম বাড়ছে। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/6
বর্তমানে মালদহ শহরের বাজার দর আলু ২০ টাকা, পেঁয়াজ ৩০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ভেন্ডি ৫০ টাকা, ঝিঙা ৫০ টাকা। বেগুন ৬০ টাকা, লঙ্কা ২০০ টাকা। আদা ১২০ টাকা, করলা ৪০ টাকা। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
3/6
এমন অবস্থায় প্রতিদিন বাজারে গিয়ে পকেটে টান পড়ছে বাঙালির। বাজারে আসা এক ক্রেতা মৈনাক গুপ্ত জানান, হঠাৎ করে বাজারে এই অগ্নি মূল্য অবস্থা। আগে যেখানে ১০০ টাকায় ব্যাগ ভরে যেত সেখানে এখন ৫০০ টাকা লাগছে। কী করে সংসার চালাব বুঝে উঠতে পারছি না। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
4/6
বাজারে মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে সবজি বিক্রেতা মঙ্গল দাস বলেন, "গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে একাধিক জায়গায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতি হয়েছে। সেই সঙ্গে অনেক সবজি বাইরে থেকে আমদানি করতে হচ্ছে। যার ফলে আনতে বেশি খরচ হয় তাই কিছু লাভের জন্য একটু বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
5/6
বিভিন্ন নদীর জল স্তর বেড়ে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে জেলা জুড়ে। জলের তলায় একাধিক চাষ জমি। যার ফলে সমস্যায় পড়েছেন সবজি থেকে বিভিন্ন ফসল চাষিরা। তাই চাষ করতে সমস্যা হওয়ায় বাজারে নামছে না জেলার সবজি। তবে বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে দাবি জেলার বণিক মহলের। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
6/6
মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির জেলা সভাপতি উজ্জ্বল সাহা জানান, মূলত মালদহ জেলার নদী তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক পরিমাণে সবজি চাষ হয়। তবে নদীর জলস্তর বেড়ে প্লাবিত হয়েছে অধিকাংশ সবজি চাষ জমি। জলমগ্ন অবস্থায় রয়েছে চাষ জমি তাই চাষ করতে পারছেন না চাষিরা। এমনকি যে সবজি ফলন হয়ে জলে ডুবে রয়েছে তা খুলতেও পারছেন না চাষিরা। তাই বাজারে জেলার সবজির দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে যত দ্রুত সম্ভব বাইরে থেকে বেশি করে জেলায় সবজি আমদানি করে বাজারদর নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হবে। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)