Covid19 in Bengal: করোনায় দিশেহারা দার্জিলিং-কার্শিয়ং, শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের টিকাকরণের দাবি ট্যুর অপারেটার্সদের
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে কার্যত দিশেহারা পর্যটন ব্যবসায়ীরা। কবে এবং কি উপায়ে ঘুরে দাঁড়াবেন? এই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছেন তাঁরা।
advertisement
1/7

*গত বছরের ক্ষতি এখনও মেটেনি। ভেবেছিল এবারে পুজোর মরসুমে সেই ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে পারবেন। উলটে এক চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে উত্তরের পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কয়েক লাখ মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত। প্রতীকী ছবি।
advertisement
2/7
*কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে কার্যত দিশেহারা পর্যটন ব্যবসায়ীরা। কবে এবং কি উপায়ে ঘুরে দাঁড়াবেন? এই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছে তারা। নির্বাচন এবং তারপরই কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ায় বন্ধ পর্যটন শিল্পের দরজা। আগে থেকেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে চিড়িয়াখানা, সাফারি পার্কের দরজা। প্রতীকী ছবি।
advertisement
3/7
*গরমের স্কুল, কলেজের ছুটির মরসুম কার্যত খাঁ খাঁ করবে শৈলশহর দার্জিলিং থেকে ডুয়ার্সের জঙ্গল। তারপরই ভরা বর্ষা। পুজো এবং নতুন ইংরেজি নববর্ষকে বরণ করে নেওয়ার মরসুমে কি হবে তা এক্ষুনি বলাটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
4/7
*কেন না কোভিডের তৃতীয় ঢেউও আসছে। যারা পাহাড় কিংবা ডুয়ার্সে হোটেল, রিসর্ট, হোম-স্টে লিজে নিয়েছে, তাদের মাথায় হাত। কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটা ছাড়া উপায় নেই। কর্মহীনের সংখ্যা বাড়বে। তাই বাড়ছে দুশ্চিন্তা। সবে কোভিড বিধি মেনে ব্যবসা শুরু হয়েছিল। প্রতীকী ছবি।
advertisement
5/7
*গত পুজোর মরসুমেও আহামরি ব্যবসা হয়নি। কেন না, বিদেশী পর্যটকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। এবারে কি হবে? ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া পর্যটন ব্যবসায়ীদের কাছেও প্রাথমিক লক্ষ্য, আগে দেশ এবং রাজ্য করোনা মোকাবিলায় সাফল্য পাক। কোভিডের বিরুদ্ধে জেতাই এখন লক্ষ্য। প্রতীকী ছবি।
advertisement
6/7
*এরই মাঝে পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে জড়িতদের অগ্রাধীকারের ভিত্তিতে টিকাকরণ করার দাবি তুলেছে হিমালয়ান হসপিটালিটি ট্র্যাভেল এণ্ড ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কের সদস্যরা। আজ রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন এবং দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারির কাছে ই-মেলে নিজেদের দাবী তারা পাঠিয়েছে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
7/7
*হোটেল, হোম স্টে, রিসর্টের কর্মী থেকে কুলিদের টিকাকরণের কর্মসূচীর আওতায় আনা হোক। একে একে এই শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িতদের টিকার দুটো ডোজ দেওয়া হলে অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে উত্তরের অর্থনীতির অন্যতম হাতিয়ার পর্যটন শিল্প। সংগঠনের সাধারন সম্পাদক সম্রাট সান্যাল জানান, শিল্পের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের টিকাকরণ অত্যন্ত আবশ্যক। প্রতীকী ছবি।