রাতের ঘুম উড়তে চলেছে অসাধুদের! শিলিগুড়ি পুলিশের বড় পরিকল্পনা, জানলে বাহবা জানাবেন আপনিও
- Reported by:Ricktik Bhattacharjee
- hyperlocal
- Published by:Madhab Das
Last Updated:
শহরের গণ্ডি যত এগোচ্ছে, অপরাধও যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। এই পরিস্থিতি মাথায় রেখে শহর সংলগ্ন এলাকায় পুলিশি নজরদারি আরও জোরদার করার পরিকল্পনা করেছে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশ।
advertisement
1/6

<strong>শিলিগুড়ি, ঋত্বিক ভট্টাচার্য</strong>: শহরের গণ্ডি যত এগোচ্ছে, অপরাধও যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। এই পরিস্থিতি মাথায় রেখে শহর সংলগ্ন এলাকায় পুলিশি নজরদারি আরও জোরদার করার পরিকল্পনা করেছে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশ। বিশেষ করে মাটিগাড়া ও প্রধাননগর থানা এলাকার বিস্তীর্ণ বসতি ঘিরে চিন্তিত পুলিশকর্তারা।
advertisement
2/6
প্রাথমিক পর্যায়ে কাওয়াখালী, খাপরাইল ও শালবাড়ি এলাকায় নতুন ফাঁড়ি গড়ে তোলার উদ্যোগ শুরু হয়েছে। গত কয়েক বছরে এই অঞ্চলগুলিতে বসতি বেড়েছে দ্রুত। পাশাপাশি অপরাধমূলক ঘটনার সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় নজরদারি বাড়ানো জরুরি হয়ে উঠেছে। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসিপি তন্ময় সরকার বলেন, “ওই তিন এলাকায় ফাঁড়ি তৈরির ব্যাপারে আমরা প্রাথমিকভাবে পরিকল্পনা শুরু করেছি। এ নিয়ে আলোচনা চলছে।”ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য
advertisement
3/6
মাটিগাড়া থানা বর্তমানে বিশাল এলাকার আইন-শৃঙ্খলা সামলাচ্ছে। এর আওতায় রয়েছে আঠারোখাই, মাটিগাড়া ১ ও ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত, পাথরঘাটা, এমনকি শিলিগুড়ি পুরনিগমের ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের বড় অংশ। এদিকে দ্রুত বেড়ে ওঠা জনবসতির সঙ্গে শপিং মল ও অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা বাড়ায় চাপ বাড়ছে পুলিশের ওপর। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের কাছে শিবমন্দিরকে আলাদা থানার দাবি জানানো হয়েছে।ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য
advertisement
4/6
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে ফাঁড়ি থাকলেও খাপরাইল ও কাওয়াখালী এলাকায় প্রয়োজনীয় নজরদারি নেই। এই এলাকাগুলিতে নতুন ফাঁড়ি হলে মাটিগাড়া নাকি এনজিপি থানার আওতায় রাখা হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। অন্যদিকে পরিবহন নগরে ব্যবসায়ী মহলও একটি ফাঁড়ির দাবি জানিয়েছেন। শিলিগুড়ি–জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান দিলীপ ডুগার সেই দাবি পুলিশ কমিশনারের কাছে পাঠিয়েছেন।ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য
advertisement
5/6
প্রধাননগর থানার আওতাধীন শালবাড়ি বাজার শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। ফলে কোনও ঘটনা ঘটলে পৌঁছতে পুলিশের অনেক সময় লাগে। তাই শালবাড়ি এলাকায় আলাদা ফাঁড়ি গড়লে নজরদারি দ্রুত ও কার্যকর হবে বলে মনে করছেন পুলিশকর্তারা।ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য
advertisement
6/6
সব মিলিয়ে পুজোর পর শহর সংলগ্ন এলাকায় নতুন পুলিশ ফাঁড়ি তৈরির কাজ শুরু হতে পারে। তবে সময় কতটা লাগবে, সেদিকে এখন তাকিয়ে শিলিগুড়ির সাধারণ মানুষ।ছবি ও তথ্য : ঋত্বিক ভট্টাচার্য