North Bengal Tourism: পর্যটনে আশার আলো! পাহাড়-তরাইয়ে শুরু ব্যবসায়ী-কর্মীদের করোনা টিকাকরণ
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
পর্যটনে আশার আলো! পাহাড় এবং সমতলের তরাইয়ের পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হল আজ থেকে।
advertisement
1/6

*পর্যটনে আশার আলো! পাহাড় এবং সমতলের তরাইয়ের পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হল আজ থেকে। কোভিডের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে পর্যটন শিল্পে। গত বছরে প্রথম ঢেউয়ে যা অবস্থা হয়েছিল তা কাটিয়ে তোলার আগেই দ্বিতীয় ঢেউয়ের দাপটে দিশেহারা পর্যটন ব্যবসায়ীরা। (প্রতিবেদন ও ছবিঃ পার্থ প্রতিম সরকার)
advertisement
2/6
*বুকিং নেই। গোটা পাহাড় গরমের ছুটিতে পর্যটক শূণ্য। আসছে পুজোর ছুটিরও এখনও পর্যন্ত বুকিংয়ের তোড়জোড় নেই। ম্যাল, কেভেন্টার্স, বাতাসিয়া লুপ কিংবা মিরিক লেক সর্বত্রই শূণ্যতায় ভরা। খাঁ খাঁ করছে শৈল শহর। মাথায় হাত পর্যটন ব্যবসায়ীদের। হোটেল, লজ থেকে হোম স্টে'গুলো একেবারে ফাঁকা। চেনা ভিড় উধাও!
advertisement
3/6
*গত বছরে পুজার পর থেকে পর্যটকদের ভিড় জমেছিল। কিছুটা আয় হয়েছিল। যদিও তা যথেষ্ট নয়। কারণ ভিনদেশী পর্যটকদের আনাগোনায় ছাড়পত্র মেলেনি। দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ শিলিগুড়ি এবং দার্জিলিংয়ের মধ্যে টয় ট্রেন পরিষেবা। হতাশা প্রতি মূহূর্তে গ্রাস করছে পর্যটনের সঙ্গে জড়িতদের।
advertisement
4/6
*এ বারে দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাবেও একই অবস্থা। পর্যটকহীন গোটা পাহাড়। হোটেল, রেস্তোরাঁ, পানশালা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খোলার অনুমতি পেলেও গাড়ি চলাচল বন্ধ। পর্যটকদের ইচ্ছে থাকলেও উপায় নেই। কার্যত ঘরবন্দী ভ্রমনপিপাসুরা।
advertisement
5/6
*রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর পর্যটন শিল্পকে ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে টিকাকরণ সূচি চালু করেছে। অন্তত টিকা নিয়ে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা কাজে এগিয়ে আসতে পারে। সেইমতো দার্জিলিংয়ের ভানু ভবন এবং শিলিগুড়ির সেবক রোডে পুরসভার স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হল আজ থেকে। মূলত হোটেল কর্মী, ট্যুর গাইড, হোম স্টে'র মালিক থেকে ট্যুর অপারেটার্স, ট্র্যাভেল এজেন্ট, গাড়ির চালকেরা আজ ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নেয়।
advertisement
6/6
*পাহাড় ও সমতল মিলিয়ে এদিন ৪০০-র কাছাকাছি কর্মী ভ্যাকসিন নিয়েছে। এতে খুশী কর্মীরা। টিকা নেওয়া হলে পর্যটনের দরজাও খুলে যাবে। কোভিড প্রোটোকল মেনেই চলবে বুকিং বলে তারা জানিয়েছে। রাজ্যের এহেন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন হিমালয়ান হসপিটালিটি ট্যুর ডেভলপমেন্ট অ্যান্ড নেটওয়ার্ক।