২০০ দিন পর দরজা খুলছে শিলিগুড়ি বেঙ্গল সাফারি পার্ক, ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ!
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
advertisement
1/7

*করোনা তখনও একে মহামারি হিসেবে ঘোষণা করেনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তার আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয় দরজা। দিনটা ১৭ মার্চ। এরই মাঝে দেশে ছড়িয়ে পড়ে মারণ ভাইরাসের জাল। দেশজুড়ে শুরু হয় লকডাউন। তারপর ধাপে ধাপে আনলক পর্ব শুরু হয়।
advertisement
2/7
*আনলক ফাইভে খুলছে শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি পার্ক। ২০০ দিনের মাথায় শুক্রবারে ফের পর্যটকদের জন্যে খুলে যাচ্ছে সাফারি পার্কের দরজা। এই সময়ের মধ্যে গত বছরের পর্যটকদের আনাগোনার নিরিখে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা বলে পার্ক সূত্রে জানা গিয়েছে।
advertisement
3/7
*টানা ৬ মাসের বেশী সময়ে নিজেদের এনক্লোজারেই আপন মেজাজে এক্কেবারে নির্জনতায় কখোনো খেলায়, আবার কখোনো বা শারিরীক কসরতে ব্যস্ত ছিল ওরা। ওরা মানে শচীন, সৌরভ, রিকা, কিকা, বেভান, জেনিফারেরা! রয়েল বেঙ্গল টাইগার, ব্ল্যাক বিয়ার, লেপার্ডদের পোশাকি নাম।
advertisement
4/7
*লকডাউনেই আবার খুশীর জোয়ার আসে সাফারি পার্কে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার শীলা জন্ম দেয় তিন শাবকের। নতুন অতিথির আগমনে বেজায় খুশী সাফারি পার্কের কর্তা থেকে কর্মীরা। আপাতত নতুন ৩ অথিতিদের পর্যটকদের সামনে আনা হচ্ছে না। তবে অন্য বন্য জন্তুরা ফের ফিরে পাবে আগের মূহূর্ত। পর্যটকদের আনাগোনা। এনক্লোজারের বাইরে গাড়ির শব্দ। সেই চেনা ফ্ল্যাশ বাল্বের ঝলকানি!
advertisement
5/7
*একেবারে কোভিড প্রোটোকল মেনে খুলছে পার্কের দুয়ার। মূল প্রবেশ পথে হবে থার্মাল চেকিং। তারপর অটোমেটিক যন্ত্রাংশে হাতের তালু স্যানিটাইজ করে প্রবেশ। মাস্কও মাস্ট। কার সাফারি এবং টয়ট্রেন সাফারি চালু থাকছে। তবে দুই ক্ষেত্রেই কমছে পর্যটকদের আসন সংখ্যা। তবে আপাতত বিশ্রামেই থাকবে লক্ষী ও ঊর্মিলা। পার্কের দুই কুনকি হাতি। কেননা বন্ধ থাকছে এলিফ্যান্ট রাইড।
advertisement
6/7
*এদিকে, লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কেটে ঢোকার ঝক্কিও আপাতত পোহাতে হবে না। অনলাইনে টিকিট কেটে আসতে হবে পর্যটকদের। সাফারি পার্কের ক্যান্টিনেও স্বাস্থ্য বিধি মেনেই চলবে খাবার পরিবেশন।
advertisement
7/7
*সাফারি পার্কের ডিরেক্টর বাদল দেবনাথ জানান, সম্পূর্ণ কোভিড প্রোটোকল মেনেই হবে সাফারি। কারো জ্বর বা অন্য উপসর্গ দেখা দিলে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। প্রতিটি ট্রিপ শেষেই গাড়ি এবং টয়ট্রেন স্যানিটাইজ করা হবে। তিনি আরও জানান, পর্যটকদেরও সচেতনতার পরিচয় দিতে হবে। তার আশা, পুজোর মুখেই চেনা ছন্দ ফিরে পাবে সাফারি পার্ক। এদিকে পার্ক খোলায় খুশির আবহ।