Sikkim News: ক্রিসমাসের আগেই পর্যটকদের জন্য বড়সড় সুখবর! চো-লা ও ডোক-লা খুলে সিকিমে শুরু ‘ব্যাটলফিল্ড ট্যুরিজম’
- Published by:Suman Majumder
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
Tourism : ডোক-লা পাস চুম্বি উপত্যকার অন্তর্গত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। এর উত্তরে চিনের ইয়াদং কাউন্টি এবং পূর্বে ভুটানের হা জেলা অবস্থিত।
advertisement
1/5

ক্রিসমাস এর আগেই দারুণ সুখবর ভ্রমণপিপাসুদের জন্য! বাইক ট্রেক করে এবার পাহাড় ভ্রমণ হবে আরও অ্যাডভেঞ্চারাস। প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল পুজোর আগেই। আর এবার হল উদ্বোধন। সিকিমে ‘ব্যাটলফিল্ড ট্যুরিজম’-এর সূচনা হল। চো-লা ও ডোক-লা খুলে গেল পর্যটকদের জন্য।
advertisement
2/5
ক্রিসমাস এবং নতুন বছরের উৎসবের আগেই পর্যটন মানচিত্রে নতুন অধ্যায় যোগ করল সিকিম। ঐতিহাসিক ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ চো-লা ও ডোক-লা পাসে ‘ব্যাটলফিল্ড ট্যুরিজম’-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং ওরফে গোলে। তিনি নিজে পতাকা দেখিয়ে গাড়ি ও বাইকের কনভয়কে যাত্রার সূচনা করান। উদ্বোধনের দিনে মোট ২৫টি গাড়ি ও ২৫টি বাইক চো-লা ও ডোক-লা পাসের উদ্দেশে রওনা দেয়।
advertisement
3/5
সিকিম পর্যটন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও একাধিক বেসামরিক দফতরের সঙ্গে যৌথভাবে এই দুই যুদ্ধক্ষেত্র পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছিল। ইতিমধ্যেই সফলভাবে ট্রায়াল রান সম্পন্ন হয়েছে, যেখানে পর্যটকদের একটি দল অংশ নেয়।পর্যটন দফতরের আধিকারিকরা জানান, চো-লা এলাকায় এখনও সম্পূর্ণ পরিকাঠামো গড়ে না উঠলেও পর্যটকদের থাকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ করা হবে
advertisement
4/5
ডোক-লা পাস চুম্বি উপত্যকার অন্তর্গত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। এর উত্তরে চিনের ইয়াদং কাউন্টি এবং পূর্বে ভুটানের হা জেলা অবস্থিত। ২০১৭ সালে ডোক-লা মালভূমিতে চিনের রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে ভারত ও চিনা সেনার মধ্যে ৭৩ দিন ধরে উত্তেজনাপূর্ণ মুখোমুখি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এই এলাকা শিলিগুড়ি করিডর বা ‘চিকেনস নেক’ থেকে একশো কিলোমিটারেরও কম দূরে।
advertisement
5/5
অন্যদিকে, সারা বছর বরফে ঢাকা চো-লা পাস ১৯৬৭ সালে ভারত ও চিনা বাহিনীর সংঘর্ষের সাক্ষী। এভারেস্ট অঞ্চলের কাছাকাছি অবস্থিত এই উচ্চতম গিরিপথটি দীর্ঘদিন ধরেই ইতিহাস ও রোমাঞ্চপ্রেমীদের আকর্ষণের কেন্দ্র।এই দুই ঐতিহাসিক এলাকার দরজা পর্যটকদের জন্য খুলে যাওয়ায় সিকিমে অ্যাডভেঞ্চার ও হেরিটেজ ট্যুরিজমের নতুন দিগন্ত খুলবে বলেই মনে করছেন পর্যটন মহল। এর ফলে সিকিমের পর্যটন শিল্পে আসবে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন!