North Bengal Bus Service: বেড়ানোর আনন্দ মাটি, এবার ঘরে ফেরার হুড়োহুড়ি, উত্তরবঙ্গের বাস পরিষেবায় কড়া নজর রাজ্য সরকারের, কোথায়-কখন ছাড়ছে বাস
- Published by:Debalina Datta
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
Indian Railways: বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ থেকে কলকাতা ফেরার সহজ উপায় হল সড়ক পথ, কারণ একের পর এক ট্রেন বাতিল, সময় পরিবর্তন, মাথায় হাত পর্যটকদের
advertisement
1/5

কলকাতা: উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় আটকে থাকা পর্যটকদের যাতে শিলিগুড়ি থেকে কলকাতা পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া যায় তার জন্য গতকাল থেকে ৫টি স্পেশাল বাসের ব্যবস্থা নিগমের পক্ষ থেকে করা হয়েছিল। শিলিগুড়ির তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ড থেকে বিকেলের পর এই বাসগুলি কলকাতার উদ্দেশ্যে ছাড়া হচ্ছে।
advertisement
2/5
উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন নিগম সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে পাহাড়ের প্রায় সমস্ত রুট, দার্জিলিং , মিরিক, কালিম্পং ও গ্যাংটকের মতো রুটের বাস পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। সেখানে নিয়মিত যে পরিষেবা দেওয়া হয় সেটা দেওয়া সম্ভব হয়নি। উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন নিগমের চেয়ারম্যান পার্থ প্রতিম রায় জানান, ”শিলিগুড়ি থেকে কলকাতার রুটে তিনটি বাস নিয়মিতভাবে চালানো হয়। তবে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে আটকে থাকা পর্যটকরা যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেন তাদের কথা মাথায় রেখে পাঁচটি অতিরিক্ত বাস দেওয়া হয়েছে।”
advertisement
3/5
অন্যদিকে প্রবল বৃষ্টির জেরে একাধিক লাইনে এখনও পর্যন্ত জল জমে রয়েছে। ফলে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেনকে ঘুরপথে চালানো হচ্ছে। অন্যদিকে বেশ কিছু ট্রেনের যাত্রাপথ একদিকে যেমন সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে, অন্যদিকে সময় পরিবর্তনও করা হয়েছে। আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত।
advertisement
4/5
পরিসংখ্যান বলছে, গত ১২ ঘণ্টায় ৩০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। বেড়াতে গিয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন পর্যটকরা। পাহাড়ি পথে বিভিন্ন জায়গায় ধস নেমে বন্ধ হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন রাস্তা। শুধু তাই নয়, দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন পর্যটনস্থলগুলিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই অবস্থায় দ্রুত পাহাড় ছাড়ছেন পর্যটকরা। অনেকেই কলকাতায় ফিরতে চাইছেন।
advertisement
5/5
বিপর্যস্ত উত্তরের রেল পরিষেবাও।এর পাশাপাশি নজর রাখা হচ্ছে বেসরকারি বাস পরিষেবাতেও। বিশেষ করে যে সব সংস্থা ভলভো বাস চালায়, তারা যেন অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না করে সেদিকে নজর রাখছে রাজ্য পরিবহণ দফতর। সুযোগ বুঝে ভাড়া বাড়িয়ে নেওয়ার একটা প্রবণতা থাকে। সেটাকে আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে সড়ক যোগাযোগের ওপরেই ভরসা। Input - Abir Ghosal