Mamata Banerjee || Phuchka: নিজের হাতে বানিয়ে দার্জিলিংয়ে ফুচকা খাওয়ালেন মমতা! পাহাড়ে অন্য মেজাজে মুখ্যমন্ত্রী
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Mamata Banerjee| Phuchka: পাহাড়ে রাজনৈতিক ভাষণ ও কর্মসূচির পাশাপাশি বরাবরই একটু অন্যরকম জনসংযোগে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। এর আগেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দার্জিলিঙের পথে দেখা গিয়েছিল নিজে হাতে মোমো বানাতে। এবারে নিজের হাতে ফুচকা বানিয়ে খাওয়ালেন মুখ্যমন্ত্রী।
advertisement
1/6

সদ্য চালু হওয়া দার্জিলিং কফি হাউসে গাইলেন গান, আবার রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে নিজে হাতে বানালেন ফুচকা। খাওয়ালেন পাহাড়বাসীকে। একেবারে অন্য মেজাজে মঙ্গলবার বার বার ধরা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee || Phuchka)। সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
2/6
পাহাড়ে রাজনৈতিক ভাষণ ও কর্মসূচির পাশাপাশি বরাবরই একটু অন্যরকম জনসংযোগে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। এর আগেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দার্জিলিঙের পথে দেখা গিয়েছিল নিজে হাতে মোমো বানাতে।
advertisement
3/6
স্থানীয় মহিলাদের স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে উৎসাহ দেওয়ার পাশাপাশি জনসংযোগ বাড়াতে বার বার দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে (Mamata Banerjee || Phuchka)। এবারের সফরেও তার অন্যথা হয়নি। নিজের হাতে ফুচকা বানিয়ে খাওয়ালেন মুখ্যমন্ত্রী।
advertisement
4/6
গতবার এসে মোমো বানিয়েছিলেন মমতা। আর এবার বানিয়েছেন ফুচকা। নিজে হাতে তা তুলে দিলেন ছোট্ট ছোট্ট কচিকাঁচাদের প্লেটে। মুহূর্তে হাসিমুখ তারাও। এই হাসিই তো পাহাড়ে দেখতে চান মমতা। অন্তত এদিনের জিটিএ-র শপথ মঞ্চে সে কথাই আবারও বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, "পাহাড়ের হাসি দেখতে চাই। কাঞ্চনজঙ্ঘার হাসি দেখতে চাই।”
advertisement
5/6
মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গে জিটিএ’র শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাহাড়বাসীর উদ্দেশ্যে মুখ্যমন্ত্রীর এদিনের বার্তা ছিল, “আমরা বন্ধুত্ব চাই। ঝগড়া চাই না। আমাদের একটাই লক্ষ্য, পাহাড় ভাল থাক। পাহাড় এগিয়ে যাক।"
advertisement
6/6
বস্তুত দীর্ঘ রাজনৈতিক টানাপোড়েন এবং অশান্তির পর মমতার (Mamata Banerjee || Phuchka) হাত ধরেই পাহাড়ে শান্তি ফিরেছে। সেই শান্তি যে তিনি কোনওভাবেই বিঘ্নিত হতে দেবেন না, সেটাও এদিন স্পষ্ট করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতার কড়া বার্তা, “কোনওভাবেই পাহাড়কে অশান্ত হতে দেব না। কোনও ধান্দাবাজের কথায় পাহাড়ে যেন অশান্তি না হয়।” সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়