Mount Everest: প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে বুড়ো আঙুল, মাউন্ট এভারেস্ট জয় মালদহের স্কুল শিক্ষকের
- Reported by:Jiam Momin
- news18 bangla
- Published by:Riya Das
Last Updated:
Mount Everest: গত ২৮ সেপ্টেম্বর কলকাতার সাতজন সঙ্গীর সঙ্গে পায়ে হেঁটে নেপালের সুরকে থেকে ট্রেকিং শুরু করেন তিনি। এরপর মাঝপথে অসুস্থ হওয়ার পর দল ছুট হয়ে পড়েন। অবশেষে শুকনো খাবার এবং ঔষধ কে সঙ্গী করে একাই ট্রেকিং শুরু করেন তিনি। এরপর প্রায় ১৬৫ কিলোমিটার পথ ট্রেক করে পৌঁছে যান এভারেস্ট বেসক্যাম্পে।
advertisement
1/6

পাহাড় ভ্রমন নেশা তার, তবে পর্যটক হিসেবে নয় একজন ট্রেকার হিসেবে। সিকিমের মৈনাম টপ, নেপালের পুন হিল, অন্নপূর্ণা বেসক্যাম্প জয়ের পর এবার নেপালের মাউন্ট এভারেস্টের বেসক্যাম্প ছুঁয়ে নজর কাড়লেন মালদহের এক স্কুল শিক্ষক কাঞ্চন কুমার বসু।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/6
দীর্ঘ আট দিন ধরে প্রতিকূল পরিবেশ-পরিস্থিতির মধ্যে পাহাড়ে কাটানোর পর মাউন্ট এভারেস্টের সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৫৩৬০ মিটার উঁচু স্থান বেসক্যাম্পে গিয়ে নিজের স্বপ্নকে জয় করলেন মালদহের কাঞ্চন কুমার বসু।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
3/6
গত ২৮ সেপ্টেম্বর কলকাতার সাতজন সঙ্গীর সঙ্গে পায়ে হেঁটে নেপালের সুরকে থেকে ট্রেকিং শুরু করেন তিনি। এরপর মাঝপথে অসুস্থ হওয়ার পর দল ছুট হয়ে পড়েন। অবশেষে শুকনো খাবার এবং ঔষধকে সঙ্গী করে একাই ট্রেকিং শুরু করেন তিনি। এরপর প্রায় ১৬৫ কিলোমিটার পথ ট্রেক করে পৌঁছে যান এভারেস্ট বেসক্যাম্পে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
4/6
মালদহ শহরের ২৫নং ওয়ার্ডের নেতাজি পার্ক এলাকার বাসিন্দা কাঞ্চন কুমার বসু। মালদহের নরহাট্টা জি.এস হাইস্কুলের জীবন বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষক তিনি। শিক্ষক হলেও নেশা তার পাহাড় ভ্রমণ। গত দুই দশকের মধ্যে তিনি তিন-তিনবার সান্দাকফুতে ট্রেক করেছেন।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
5/6
কাঞ্চন কুমার বসু জানান, "পেশায় স্কুল শিক্ষক হলেও নেশা তার পাহাড় ভ্রমণ। প্রতিবছরই ছুটি পেলে পাহাড় ভ্রমণে বেরিয়ে পড়ি। ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল এভারেস্টের বেসক্যাম্প ছোঁয়ার। আজ সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
6/6
তিনি আরও জানান, "এভারেস্টের বেসক্যাম্পে পৌঁছানোর পর ফেরার পথে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হতে হয় তাকে। ঝড়-বৃষ্টি সহ সমস্ত রকম বিপদের হাতছানিকে উপেক্ষা করে এভারেস্টের বেসক্যাম্প ছোঁয়ার পর ফিরতে পেরে এখন উচ্ছ্বসিত তিনি।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)