শুধু দুধ-কলা নয়, মা মনসার ভোগে পাঁঠার মাংস থেকে ইলিশ মাছ দেওয়া হয় এখানে
Last Updated:
advertisement
1/5

♦ ৫১০ বছরের মনসা পুজো। বহু প্রাচীন এই পুজো নিয়ে মেতে ওঠে জলপাইগুড়ি জেলার মানুষ। পুজোর পাশাপাশি মেলা দেখতে বহু মানুষের ভিড় জমে বৈকুণ্ঠপুরে। এমনিতে মনসা দেবীর ভোগ বলতে সবাই জানে— দুধ আর কলা।
advertisement
2/5
♦ কিন্তু এখানে আমিষ ভোগও দেওয়া হয়। পাঁঠার মাংস, ইলিশ, রুই, কাতলা, চিতল, পাবদা দিয়ে দেবীকে ভোগ দেওয়া হয়। তবে এই ভোগ সকলের সমক্ষে দেওয়া হয় না। এটা রাজ পরিবার একান্ত গোপনে করে থাকে। পুজো করেন রাজ পুরোহিত শিবু ঘোষাল।
advertisement
3/5
♦ রাজ পরিবারের এই মনসা পুজোকে ঘিরে স্থানীয় মানুষের উদ্দীপনাও কম নয়। রাজবাড়ি চত্বরে বসেছে তিনদিনের মনসা মেলা। বৈকুণ্ঠপুর রাজ পরিবারের সদস্য প্রণত বোস জানিয়েছেন, ‘‘রাজ পরিবারের দুর্গা পুজো আর মনসা পুজোর বয়স প্রায় এক। রাজবাড়ির মণ্ডপেই মনসা দেবীর বিগ্রহ তৈরি হয়। পুজোর পরে নৌকায় করে রাজবাড়ির দিঘিতে বিসর্জন দেওয়া হয় দেবীকে।
advertisement
4/5
♦ তিন দিন ধরে চলা পূজোতে একেক দিন একেক রকম ভোগ দেওয়া হয় দেবীকে। একদিন পোলাও, একদিন ভাত, একদিন খিচুড়ি। সঙ্গে মাছ আর মাংস।
advertisement
5/5
♦ মাছের মধ্যে ইলিশ, রুই, কাতলা, বোয়াল, পাবদা, শোল। অন্তত ৩ রকম মাছের ভোগ দেওয়া হয় প্রতিদিন। সঙ্গে একজোড়া করে হাঁসের ডিম। সেই ডিম অবশ্য দেওয়া হয় কাঁচা। দেবীর ভোগের থালায় সাজিয়ে।