Pujo Pocket friendly travel| পুজোয় নদীর চরে হ্যারিকেনের আলোয় তাবুতে রাত্রিযাপন! ডাকছে ত্রিবেণী
- Published by:Arka Deb
Last Updated:
Pujo Pocket friendly travel| থাকছে রিভার র্যাফটিং, বন ফায়ার, ফিশিং, ট্রেকিংয়ের ব্যবস্থাও!
advertisement
1/5

পুজো মানেই নতুন কিছু। চুপচাপ চারদিন নিরিবিলি এক প্রান্তে সপরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে দেদার আড্ডা দেন অনেকেই! আর তা যদি হয় উত্তরবঙ্গের পাহাড়ঘেরা জনপদ! তাহলে তো কথাই নেই! শুধুই কি পাহাড়! এক্কেবারে নদীর বুকে! খরস্রোতা তিস্তার বুকে রাত্রি যাপন! হ্যারিকেনের আলোয় তাবুতে! এ এক অন্য রকম অনুভব! চা বাগান, বনবাংলো, বনবস্তি, ট্রি হাউসে তো অনেকেই থেকেছেন! কিন্তু রিভার বেডে রাত কাটানোর এডভেঞ্চারটাই আলাদা!
advertisement
2/5
কালিম্পংয়ের ত্রিবেণী! এখানেই মিলিত হয়েছে দুটো নদী। তিস্তা আর রঙ্গীত। এই দুই নদীর মিলনস্থলের রিভার বেডেই তৈরী হয়েছে "তিস্তা এডভেঞ্চার ক্যামপেইন"! সবমিলিয়ে ২০০টি তাবু রয়েছে নদীবক্ষে! আলো বলতে ভরসা হ্যারিকেন। স্থানীয়রাই পর্যটনের মানচিত্রে জুড়তে উদ্যোগী হয়েছে ত্রিবেণীকে। খোলা আকাশের নীচে তাবুতে রাত্রিযাপন!
advertisement
3/5
২ দিন ১ রাত মাথাপিছু খরচ দেড় হাজার টাকা। কি মিলবে? ডিনার থেকে পরদিনের মর্নিং ব্রেকফাস্ট, চা! নৈশালোকে বনফায়ারের মজা, সঙ্গে গানবাজনা! আর কি চাই! পাশ দিয়ে বয়ে চলা খরস্রোতা তিস্তা নদীর শব্দে এক অন্য অভিজ্ঞতা! আর দিনের আলোয় নদীতে মাছ ধরা বা রিভার র্যফটিংয়েরও সুযোগ থাকছে। ট্রেকিং করারও সুবিধে রয়েছে।
advertisement
4/5
তার জন্যে অবশ্য আলাদা পেমেন্ট করতে হবে। ইচ্ছে হলেই ডে ভিজিটে চলে যেতে পারেন শৈলশহর দার্জিলিং বা কালিম্পংয়ের ডেলোয়! পুজোর সময়ে উত্তরের আবহাওয়ায় রিভার বেডে হ্যারিক্যানের আলোয় রাত্রিযাপনের জন্যে পর্যটকদের নয়া ঠিকানা হতেই পারে ত্রিবেণী কোভিড, লকডাউন, ঘরবন্দির দম বন্ধ থেকে বেরিয়ে এসে সবুজ, সতেজ পরিবেশে নিঃশ্বাস নেওয়ার নয়া ডেস্টিনেশন! বুকিংয়ের জন্যে যোগাযোগ করতে পারেন এই নম্বরে -9564953100
advertisement
5/5
কী ভাবে যাবেন? এনজেপি স্টেশন থেকে সড়ক পথে ৬০ কিলোমিটার। সময় লাগবে ঘন্টা দুয়েক। বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে আড়াই ঘন্টার মতো। দার্জিলিং থেকে ঘন্টা দেড়েকের দূরত্ব ত্রিবেণীর। গাড়ি রিজার্ভ করে অনায়াসেই পৌঁছনো যাবে ত্রিবেণীতে!