Book Fair: ভেঙে গেল গত বছরের রেকর্ড, লক্ষ লক্ষ টাকার বই বিক্রি জলপাইগুড়ির বইমেলায়! অঙ্কটা চমকপ্রদ
- Published by:Madhab Das
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
Jalpaiguri Book Fair: প্রতিদিন বিকেলের পর থেকেই মেলায় উপচে পড়েছে মানুষের ঢল। বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পাঠচক্র সব মিলিয়ে বইমেলা যেন হয়ে উঠেছিল শহরের উৎসব। অভিভাবকদের সঙ্গে একত্রে বই হাতে নিয়ে ঘুরছিল ছোট্ট পাঠকরাও।
advertisement
1/5

ড্রয়িংরুমের বোকা-বাক্স থেকে স্মার্টফোনের পর্দা এই দ্রুতগতির প্রযুক্তির যুগে বইয়ের প্রতি আগ্রহ নাকি কমে যাচ্ছে! কিন্তু সেই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করল জলপাইগুড়ির সাত দিন ব্যাপী বইমেলা। জলপাইগুড়ি বইমেলায় রেকর্ড বিক্রি এবছর, বইপ্রেমীদের ভিড়ে ফের প্রাণ ফিরে পেল শব্দের দুনিয়া! (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
2/5
ফণীন্দ্র দেব বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত এবারের মেলায় দেখা গেল এক অন্য ছবি -মানুষের ভিড়ে উদ্বেল, বইয়ের দোকানে ভাঙা ভিড়, আর বিক্রিতে রেকর্ড। বইমেলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত বছর সাত দিনে যেখানে মোট বিক্রি হয়েছিল ২২ লক্ষ টাকার বই, সেখানে এবছর সাত দিনে সেই অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলেছে ৩৫ লক্ষ টাকা। এই বৃদ্ধি শুধু সংখ্যা নয় বইপ্রেমীদের কাছে নতুন আশার আলো।
advertisement
3/5
মেলায় বইয়ের সম্ভার ছিল বৈচিত্র্যময়। শিশুদের গল্পের বই, জনপ্রিয় উপন্যাস, প্রবন্ধ, জীবনী, প্রস্তুতিমূলক বই—সব বিভাগের প্রতি ছিল সমান আগ্রহ। বিশেষ করে ছোটদের গল্পের বইয়ের বিক্রি ছিল সবচেয়ে বেশি। আয়োজকরা মনে করছেন, মোবাইল গেম আর ভিডিওর ভিড়ের মধ্যেও শিশুরা গল্পের জগতে আবার ফিরতে শুরু করেছে এটাই এবারের সবচেয়ে ইতিবাচক বার্তা। পাশাপাশি বিক্রি হয়েছে প্রচুর ইংরেজি বই।
advertisement
4/5
প্রতিদিন বিকেলের পর থেকেই মেলায় উপচে পড়েছে মানুষের ঢল। বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পাঠচক্র সব মিলিয়ে বইমেলা যেন হয়ে উঠেছিল শহরের উৎসব। অভিভাবকদের সঙ্গে একত্রে বই হাতে নিয়ে ঘুরছিল ছোট্ট পাঠকরাও।
advertisement
5/5
আয়োজকদের দাবি, এমন সাড়া প্রমাণ করে বইয়ের জগৎ কখনই হারাবে না। পাঠকের মন উষ্ণ থাকলে এবং সঠিক পরিবেশ তৈরি হলে বই বারবারই ফিরে আসবে পাঠকের কাছে।জলপাইগুড়ির বইমেলা বই বিক্রির সাফল্য তো দেখিয়েছে সঙ্গে দিয়েছে এক সামাজিক বার্তা- যতই ডিজিটালি সব হোক না কেন কাগজে ছাপা শব্দের প্রতি ভালবাসা প্রকৃত বইপ্রেমীদের কাছে এখনও বেঁচে আছে, থাকবে চিরকাল! (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)