Rail Station: টিকিটের বালাই নেই! সন্ধ্যে হতেই 'তাদের' আনাগোনা! আতঙ্কে বাংলার 'এই' স্টেশনমুখী হয় না কেউ
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
Horrific Rail Station: ভোটপট্টি রেল স্টেশনে সন্ধ্যার পরই চেপে ধরে আতঙ্ক, নেই টিকিট ব্যবস্থাও!উত্তরবঙ্গে যখন একের পর এক রেল স্টেশন নতুন সাজে সজ্জিত হচ্ছে, তখনই ভোটপট্টি রেল স্টেশন যেন পিছিয়ে পড়েছে সময়ের চাকার সঙ্গে।
advertisement
1/6

*ভোটপট্টি রেল স্টেশনে সন্ধ্যার পরই চেপে ধরে আতঙ্ক, নেই টিকিট কাটার ব্যবস্থাও! উত্তরবঙ্গে যখন একের পর এক রেল স্টেশন নতুন সাজে সজ্জিত হচ্ছে, তখনই ভোটপট্টি রেল স্টেশন যেন পিছিয়ে পড়েছে সময়ের সঙ্গে। ছবিঃ এআই। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে।
advertisement
2/6
*ময়নাগুড়ি ব্লকের এই ছোট্ট স্টেশনটি সন্ধ্যা নামতেই আতঙ্কের পরিবেশে ঢেকে যায়। একদিকে টিকিট কাউন্টার না থাকায় যাত্রীদের অবৈধভাবে ট্রেনে উঠতে বাধ্য হতে হচ্ছে, অন্যদিকে মদ্যপদের দৌরাত্ম্যে রাতের স্টেশন পরিণত হয়েছে অশান্তির আখড়ায়। কয়েক বছর আগেই নতুন টিকিট কাউন্টার, ঝকঝকে সিলিং ও রেল কর্মীদের আবাস তৈরি হয়েছিল। ছবিঃ এআই।
advertisement
3/6
*কিন্তু বর্তমানে স্টেশনে কোনওটিকিট কাউন্টার চালু নেই। ফলে প্রতিদিন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় ও জলপাইগুড়ি-শিলিগুড়ির বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়ারা বাধ্য হয়ে বিনা টিকিটে যাত্রা করছেন। ছবিঃ এআই।
advertisement
4/6
*সারাদিনে কয়েকটি ট্রেন এলেও স্টপেজ পায় কেবল দুটি ডিএমইউ, বামনহাট-নিউ জলপাইগুড়ি রুটে। স্থানীয় বাসিন্দা ভগবতী ঘোষ বলেন, "অনেক ট্রেন চলাচল করলেও দাঁড়ায় না, টিকিট ব্যবস্থাও নেই। সন্ধ্যা নামলেই স্টেশনে মাতালদের ভিড় জমে, আমরা আতঙ্কিত।"
advertisement
5/6
*একই সুর জনপ্রতিনিধি মাধব রায়ের গলাতেও। তিনি জানান, "মহিলারা সন্ধ্যার পর স্টেশনের পথে পা বাড়াতেও ভয় পান। আলো কখনও জ্বলে, কখনও জ্বলে না। টিকিট কাউন্টার চালু না থাকায় বিনা টিকিটে যাত্রা বাধ্যতামূলক হয়ে পড়েছে।"
advertisement
6/6
*স্থানীয়রা বহুবার রেল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন, কিন্তু কোনো স্থায়ী সমাধান আসেনি। সংবাদ মাধ্যমের কাছে পরিস্থিতির কথা শুনে চমকে ওঠেন জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ ডাঃ জয়ন্ত কুমার রায়। তিনি জানান, "রেল মন্ত্রকের উচ্চপর্যায়ে দ্রুত বিষয়টি জানান হবে।" এলাকাবাসীর একটাই দাবি, 'বিপিনবাবুদের আসর বন্ধ হোক, টিকিট ব্যবস্থার উন্নতি হোক, যাতে বৈধভাবে ট্রেনে উঠে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছতে পারেন যাত্রীরা। এখন দেখার বিষয়, রেল কর্তৃপক্ষ কবে নাগাদ ব্যবস্থা নেয়।'