Malda News: আজব কীর্তি ডালপুরি বিক্রেতার! ছেলের জন্মদিনে চমক দিতে গোটা দোকান ফ্রি, পেট পুরে খেলেন খাদ্য রসিকরা
- Reported by:Jiam Momin
- hyperlocal
- Published by:Soumendu Chakraborty
Last Updated:
ইংরেজবাজার ব্লকের যদুপুর ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঞ্চনটার এলাকার বাসিন্দা নিতাই সাহা। প্রতিদিন এক প্লেট ডালপুরি বিক্রি করেন ২০ টাকায়। তবে এদিন ছেলে শিবম সাহার জন্মদিন উপলক্ষে বিনা পয়সায় ডাল পুরি খাওয়ান সকল ক্রেতা ও পথ চলতি মানুষদের। ডালপুরি বিক্রেতার এমন কাণ্ড দেখে সাধুবাদ জানান খাদ্য রসিক থেকে স্থানীয়রা।
advertisement
1/5

ছোট্ট ছেলের জন্মদিনে ডালপুরি বিক্রেতা বাবার অভিনব উদ্যোগ। ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিনা পয়সায় ডালপুরি খাওয়ালেন ক্রেতা ও পথ চলতি মানুষদের। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/5
প্রতিদিন মালদহের ইংরেজবাজারের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ওমেন্স কলেজ লাগোয়া রাস্তায় ডালপুরির দোকান বসান নিতাই সাহা। তবে এই দিনটিকে বিশেষ ভাবে পালন করলেন ক্রেতাদের সঙ্গে। নিজের ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে ফ্রিতে খাওয়ালেন ডালপুরি।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
3/5
এদিন খাদ্যরসিকরা সকাল থেকেই ভিড় জমান এই ডালপুরির দোকানে। ডালপুরি নিয়ে খাওয়ার পর 'টাকা দিতে হবে না' এমনটা শোনার পর অবাক হয়ে পড়েন অনেকে। ডালপুরি বিক্রেতা নিতাই সাহা জানান, "আজ ছেলের জন্মদিন। তাই সারাদিন ক্রেতাদের বিনা পয়সায় খাওয়ানোর উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতিদিন রোজগার করি তবে আজ ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে ক্রেতাদের সঙ্গে দিনটি ভাগ করে নিচ্ছি। এইভাবে ছেলের জন্মদিন পালন করতে পেরে খুব ভাল লাগছে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
4/5
এক খাদ্যরসিক রেজিনা পারভিন জানান, "ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে ডালপুরি বিক্রেতার এমন উদ্যোগ খুব দূরদর্শীর। এই প্রথম দেখলাম এমনটা যে করা যায়। প্রতিদিনই তিনি ডালপুরি বিক্রি করেন। আজকে বিনা পয়সায় খাওয়াচ্ছেন। পাশাপাশি আজকের বিশেষ দিন উপলক্ষে পনির দিয়ে সবজি এবং পায়েস খাইয়েছেন খুব ভাল লাগছে।"(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
5/5
ইংরেজবাজার ব্লকের যদুপুর ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঞ্চনটার এলাকার বাসিন্দা নিতাই সাহা। প্রতিদিন এক প্লেট ডালপুরি বিক্রি করেন ২০ টাকায়। তবে এদিন ছেলে শিবম সাহার জন্মদিন উপলক্ষে বিনা পয়সায় ডাল পুরি খাওয়ান সকল ক্রেতা ও পথ চলতি মানুষদের। ডালপুরি বিক্রেতার এমন কাণ্ড দেখে সাধুবাদ জানান খাদ্য রসিক থেকে স্থানীয়রা। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)