Cocoa Cultivation: বিদেশ-বিভূঁই নয়, এবার বাংলাতেই চকোলেটের 'আঁতুড়ঘর'! অভিনব উদ্যোগের কেন্দ্রবিন্দু মোহিতনগর
- Published by:Sneha Paul
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
Cocoa Cultivation: এই উন্নত প্রজাতির কোকো গাছ রোপণের মাত্র তিন বছরের মধ্যেই ফলন দিতে শুরু করে এবং হালকা ছায়াযুক্ত পরিবেশে সবচেয়ে ভাল ভাবে বেড়ে ওঠে। বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর-পূর্ব ভারতের জলবায়ুতে এই কোকোর ফলন অত্যন্ত সম্ভাবনাময়।
advertisement
1/5

ম্যাচের শেষ বলে ছক্কা, উচ্ছ্বাসে গ্যালারি ভেঙে মাঠে নেমে আসা প্রেমিকা আর হাতে চকোলেট। এই বিজ্ঞাপন আজও বহু মানুষের মনে আছে। তবে খুব কম মানুষই জানেন, ভবিষ্যতে সেই চকোলেটের মূল উপাদান কোকোর উৎস হতে পারে জলপাইগুড়ির মোহিতনগর। (ছবি ও তথ্যঃ সুরজিৎ দে)
advertisement
2/5
ক্যাডবেরির অধিগ্রহণকারী বহুজাতিক সংস্থা মন্ডেলেজ ইন্টারন্যাশনাল উত্তর-পূর্ব ভারতের গুয়াহাটিতে একটি অত্যাধুনিক চকোলেট উৎপাদন কেন্দ্র গড়ার পরিকল্পনা নিয়েছে। সেই কারখানার জন্য পর্যাপ্ত কোকোর জোগান নিশ্চিত করতেই উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কোকো চাষে জোর দেওয়া হচ্ছে। আর এই উদ্যোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে জলপাইগুড়ির মোহিতনগরে অবস্থিত সেন্ট্রাল ক্রপ প্ল্যান্টেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউট।
advertisement
3/5
আশির দশক থেকেই এই গবেষণাকেন্দ্রে কোকো, পাম অয়েল, সুপারি ও নারকেল চাষ নিয়ে নিরবচ্ছিন্ন গবেষণা চলছে। দীর্ঘ গবেষণার ফলেই এখানে উন্নতমানের কলম করা কোকো চারা উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। ইনস্টিটিউটের প্রধান বিজ্ঞানী অরুণ শীট জানান, বাজারে পাকা কোকো ফলের বীজের দাম কেজি প্রতি প্রায় ৫০০ টাকা। মোহিতনগরে তৈরি কলম করা কোকো চারা বিভিন্ন আবহাওয়ায় সহজেই মানিয়ে নিতে পারে।
advertisement
4/5
এই উন্নত প্রজাতির কোকো গাছ রোপণের মাত্র তিন বছরের মধ্যেই ফলন দিতে শুরু করে এবং হালকা ছায়াযুক্ত পরিবেশে সবচেয়ে ভাল ভাবে বেড়ে ওঠে। বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর-পূর্ব ভারতের জলবায়ুতে এই কোকোর ফলন অত্যন্ত সম্ভাবনাময়।
advertisement
5/5
ফলে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের চকোলেট তৈরির নেপথ্যে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে জলপাইগুড়ির মোহিতনগরের এই গবেষণাকেন্দ্র। এখানকার ল্যাব ও ফার্মে তৈরি কোকো চারা থেকেই ভবিষ্যতে জন্ম নিতে পারে অসংখ্য চকোলেট এমনটাই আশা গবেষক থেকে চাষি সকলের। (ছবি ও তথ্যঃ সুরজিৎ দে)