Sikkim Cloudburst: প্রবল গর্জনে ফুঁসছে তিস্তা, মেঘ ভাঙা বৃষ্টির পর কী অবস্থা সিকিমের? দেখুন ভয়ঙ্কর ছবি
- Reported by:ANIRBAN ROY
- news18 bangla
- Edited by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Sikkim Cloudburst: মাল্লির কাছে তিস্তার গর্ভে চলে গিয়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক ৷ যানচলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
advertisement
1/7

*মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত সিকিম। উত্তর পূর্বের পাহাড়ি রাজ্যের লাচেন উপত্যকায় তিস্তা নদীতে হড়পা বান। যার জেরে ভেসে গেল সেনার গাড়ি। ২৩ জন সেনা নিখোঁজ। এখনও উদ্ধার কাজ চলছে।
advertisement
2/7
*তিস্তা নদীর জল অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকায় উত্তর ও পূর্ব সিকিমে জারি লাল সতর্কতা। প্রায় একই পরিস্থিতি উত্তরবঙ্গে। ফুলে ফেঁপে উঠেছে তিস্তা৷ গজলডোবায় তিস্তার একাধিক লকগেট খুলে দেওয়ায় হুহু করে জল ঢুকছে। ডুবেছে বহু রাস্তা।
advertisement
3/7
*সেনা সূত্রের খবর, জলের স্রোতে ভেঙে গিয়েছে সিকিমের চুংথাং ও মঙ্গন জেলার যোগাযোগের মূল বাঁধটি। ফলে চুংথাংয়ের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে৷ জলের তোড়ে বেশ মঙ্গন-সহ উত্তর সিকিমের অধিকাংশ রাস্তা, এলাকা প্লাবিত হয়ে গিয়েছে বলে খবর ৷ সিকিমের চুংথাং বাঁধ ভেঙে তিস্তার জল আসছে ৷ ফলে সেখানে ক্ষতির পরিমাণ বেশি ৷
advertisement
4/7
*সিংতাম, ইন্দ্রেনী ফুটব্রিজও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৷ তিস্তার লোয়ার ক্যাচমেন্টও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে৷ সাম্প্রতিককালে সিকিমে এমন ঘটনা ঘটেনি বলেই মনে করছে প্রশাসনের একটা বড় অংশ৷ গতকাল রাতের হড়পা বানের জেরে সিকিম সরকারের তরফে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
advertisement
5/7
*নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যেতে বলেছে প্রশাসন। তৎপরতা শুরু হয়েছে উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলাতেও। সেখানেও তিস্তা তীরের বাসিন্দাদের সরাচ্ছে জেলা প্রশাসন। চলতি বছরের জুনে এই ধরনের হড়পা বান প্রত্যক্ষ করেছিল সিকিম।
advertisement
6/7
*এ দিকে, মাল্লির কাছে তিস্তার গর্ভে চলে গিয়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক ৷ ফলে তিস্তা বাজার থেকে মাল্লি হয়ে, আবার শিলিগুড়ি থেকে মাল্লি হয়ে গ্যাংটক যাওয়ার রাস্তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছে৷ মাল্লির পাশাপাশি সিংতামেও তিস্তার জল রাস্তার উপর উঠে এসেছে৷ এমনকী তিস্তার জল ঢুকে পড়েছে পাহাড়ি জনবসতি এলাকাতেও৷
advertisement
7/7
*পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রাখতে হয়েছে ৷ এই অবস্থায় শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক যোগাযোগের একমাত্র পথ নামচি, জোরথাং, টুকভার, দার্জিলিং হয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করেছে প্রশাসন ৷