শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা দূর! বিরাট বন্দোবস্তের পথে কর্তৃপক্ষ, খুশি সব মহল
- Published by:Madhab Das
- hyperlocal
- Reported by:Ricktik Bhattacharjee
Last Updated:
রাজ্যের প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশের পরই এবার নতুন সাজে তৈরি হচ্ছে শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল।
advertisement
1/7

রাজ্যের প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশের পরই এবার নতুন সাজে তৈরি হচ্ছে শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল। বাড়ানো হচ্ছে সিসি ক্যামেরার সংখ্যা, পাশাপাশি মোতায়েন করা হচ্ছে অতিরিক্ত নিরাপত্তারক্ষীও। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
2/7
প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চিকিৎসার জন্য আসেন এই হাসপাতালে। শুধু শিলিগুড়ি নয়, আশপাশের জেলা, পাহাড়, এমনকি অসম ও সিকিম থেকেও বহু রোগী চিকিৎসার জন্য এখানে আসেন। তাই নিরাপত্তার বিষয়টি সব সময়ই হাসপাতাল প্রশাসনের কাছে অগ্রাধিকার পেয়েছে।
advertisement
3/7
বর্তমানে হাসপাতালে ৪৪টি সিসি ক্যামেরা গুরুত্বপূর্ণ সব জায়গায় লাগানো রয়েছে। পাশাপাশি দায়িত্বে রয়েছেন ১৫ জন পুলিশ কর্মী, ১২ জন বেসরকারি নিরাপত্তারক্ষী এবং ২৪ জন সিভিক ভলেন্টিয়ার। হাসপাতালের ভিতরে নির্দিষ্ট সময় ছাড়া প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যদি কেউ অপ্রয়োজনীয়ভাবে ভিতরে প্রবেশ বা ঝামেলা করে, তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছেন নিরাপত্তাকর্মীরা।
advertisement
4/7
তবে হাসপাতালের নিরাপত্তা আরও বাড়াতে সিসি ক্যামেরার সংখ্যা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। জেলা হাসপাতাল প্রশাসন ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছে। কতগুলি নতুন ক্যামেরা বসানো হবে, তা নির্ধারণের জন্য শীঘ্রই বৈঠক ডাকা হবে বলে জানা গেছে।
advertisement
5/7
জেলা হাসপাতালের সুপার ডা. চন্দন ঘোষ বলেন, “সিসি ক্যামেরার সংখ্যা যত বাড়বে, নজরদারি ও নিরাপত্তা তত মজবুত হবে। আমরা নিয়মিত মনিটরিং চালিয়ে যাচ্ছি। অভয়াকাণ্ডের পর থেকেই নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে, এখন তা আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”
advertisement
6/7
তিনি আরও জানান, কিছু রুমে ক্যামেরা বসানো সম্ভব নয়, তাই সেসব স্থানে কর্মীর মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে। একইসঙ্গে হাসপাতাল চত্বরের আলোর পরিমাণও বাড়ানো হয়েছে।
advertisement
7/7
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মুখ্য সচিব মনোজ পন্থের নেতৃত্বে রাজ্য সরকারের এক ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত জেলা হাসপাতালের নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ দেন। সেখানে জানানো হয়েছে, শুধু নিরাপত্তাকর্মী রাখলেই হবে না, তাঁদের বৈধ পরিচয়পত্রও দিতে হবে— যাতে প্রতিটি হাসপাতাল নিরাপত্তার নিরিখে আরও সুরক্ষিত হয়ে ওঠে। (ছবি ও তথ্য: ঋত্বিক ভট্টাচার্য)