Fire Break Out: বিধ্বংসী আগুনে পর পর পুড়ে ছাই ১৫টা বাড়ি! শীতের রাতে ছাদ হারাল একাধিক পরিবার
- Written by:Sebak Deb Sarma
- Published by:Sayani Rana
Last Updated:
বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড। দমকল পৌঁছনোর আগেই পুড়ে ছাই সর্বস্ব। মাথায় হাত একাধিক গরিব পরিবারের।
advertisement
1/6

মালদহের বৈষ্ণবনগরে ভয়াবহ আগুন। পুড়ে ছাই অন্তত ১৫ টি ঘর। বেশ কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা। বৈষ্ণবনগরের বেদরাবাদ পঞ্চায়েতের রায়পুর লালা পাড়ায় ঘটে এই ভয়ঙ্কর অগ্নিকান্ড। (ছবি: সেবক দেবশর্মা)
advertisement
2/6
প্রথমে ওই এলাকায় একটি বাড়িতে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে অনুমান স্থানীয়দের। সেই সময় বাড়ির লোকজন বাইরে ছিলেন। মুহূর্তের মধ্যে দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে বাড়ি। এরপরেই আগুন ছড়ায় রান্নাঘরে। সেখান থেকে গ্যাস সিলিন্ডার ব্লাস্ট করে আগুন আশেপাশে একাধিক ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। (ছবি: সেবক দেবশর্মা)
advertisement
3/6
বেশিরভাগ কাঁচা বাড়ি হওয়ায় আগুন ভয়াবহ চেহারা নেয়। খবর দেওয়া হয় দমকল বাহিনীকে। ঘটনাস্থলে আসে বৈষ্ণবনগর থানার পুলিশ। প্রথমে গ্রামের বাসিন্দারাই জল দিয়ে আগুন মোকাবিলার চেষ্টা চালান। কিন্তু, একে কাঁচা ঘরবাড়ি অন্যদিকে উত্তুরে হওয়ার দাপটে আগুন আশেপাশের বাড়ি ও একাধিক ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। (ছবি: সেবক দেবশর্মা)
advertisement
4/6
পরে মালদহ থেকে ঘটনাস্থলে আসে দমকলের দুটি ইঞ্জিন। তবে দমকল পৌঁছনোর আগেই ঘরে থাকা আসবাবপত্র ও অন্যান্য সামগ্রী সবই কার্যত ছাই হয়ে যায়। পরের দীর্ঘক্ষণের চেষ্টায় আগুন নেভায় দমকল কর্মীরা। আগুনে মুহূর্তের মধ্যে সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ায় মাথায় হাত গরিব পরিবারগুলির। (ছবি: সেবক দেবশর্মা)
advertisement
5/6
জানা গিয়েছে, প্রথম আগুন দেখতে পান গ্রামবাসীরা। বাড়িতে কেউ না থাকার আগুনের তীব্রতা বেড়ে ওঠে। দমকল পৌঁছাতে সময় লেগে যাওয়ায় গ্রামবাসীরা প্রথমে আশপাশের জলাশয় এবং গভীর নলকূপ থেকে জল নিয়ে আগুন প্রতিরোধের চেষ্টা করেন। সাহায্যে এগিয়ে আসে বৈষ্ণবনগর থানার পুলিশও। (ছবি: সেবক দেবশর্মা)
advertisement
6/6
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার আগুনের ক্ষয়ক্ষতি খতিয়ে দেখা হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্তদের বেশিরভাগেরই আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া। পুড়ে যাওয়া অধিকাংশ বাড়িঘর কাঁচা। মাথা গোঁজার আশ্রয় আগুনে পুড়ে যাওয়ায় কার্যত খোলা আকাশের নীচেই এখন ঠাঁই। এই পরিস্থিতিতে প্রশাসনিক সাহায্যের দাবি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। (ছবি: সেবক দেবশর্মা)