পেট্রোল পাম্প হোক বা মদের দোকান, নতুন ৫০০ টাকার নোটেই চলছিল লেনদেন! হঠাৎ ভেসে এল গোপন খবর...সর্বনাশ! এখন কী হবে?
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
হঠাৎ করেই একের পর এক পেট্রোল পাম্প ও মদের দোকানের বিক্রেতারা বুঝতে শুরু করেন, কিছু একটা গড়বড়। আর ঠিক সেই সময়েই ছড়িয়ে পড়ে এক গোপন খবর!
advertisement
1/9

পেট্রোল পাম্প হোক বা মদের দোকান, নতুন ৫০০ টাকার নোট দিয়ে যাচ্ছিল যুবক। এই নতুন নোট ছড়িয়ে পড়ছিল এলাকায়। এর পর হঠাৎ যা দেখা গেল তাতে চক্ষু চড়কগাছ! ভয়ঙ্কর সত্যি ফাঁস!
advertisement
2/9
পেট্রোল পাম্প হোক বা মদের দোকান, ছেলেগুলো দিত নতুন নোট, কিন্তু পুলিশের চোখ ফাঁকি গেল না ফরিদাবাদ: একের পর এক দোকানে কেবল নতুন ৫০০ টাকার নোটেই লেনদেন—এটাই কি সন্দেহজনক? প্রথমে কেউ টের পায়নি।
advertisement
3/9
নোটগুলো দেখতে ছিল একদম আসলের মতো, ধরা পড়ার কোনও সুযোগই ছিল না। কিন্তু হঠাৎ করেই একের পর এক পেট্রোল পাম্প ও মদের দোকানের বিক্রেতারা বুঝতে শুরু করেন, কিছু একটা গড়বড়।
advertisement
4/9
ঠিক সেই সময়েই পুলিশের কাছে পৌঁছায় এক গোপন খবর—ফরিদাবাদ শহরের বুকেই চলছিল বিশাল এক ভুয়ো নোট তৈরির চক্র। ক্রাইম ব্রাঞ্চ বঢখালের তৎপরতায় ধরা পড়ে যায় এই ভয়ঙ্কর প্রতারণা চক্র।
advertisement
5/9
ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের নেতৃত্বে ছিলেন পাঞ্জাবের এক প্রিন্টিং ডিজাইনার। বাজেয়াপ্ত হয়েছে প্রায় ৭ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকার নকল নোট, ছাপার ল্যাপটপ, প্রিন্টার ও ছাঁচ।
advertisement
6/9
কী ভাবে ফাঁস হল চক্রের কৌশল? ACP (ক্রাইম) অমন যাদব জানান, গোপন সূত্র থেকে খবর পেয়ে ফরিদাবাদ ক্রাইম ব্রাঞ্চ বঢখাল টিম প্রথমে যোগেশ ও বিষ্ণু নামে দুই যুবককে আটক করে। তাদের কাছ থেকে মোট ১ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকার ভুয়ো ৫০০ টাকার নোট উদ্ধার হয়। ১ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে বল্লভগড় থানায় তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়।
advertisement
7/9
রিমান্ডে তারা জানায়, ওই নকল নোট তারা পেয়েছিল পাঞ্জাবের শুবম, প্রগট ও সৌরভের কাছ থেকে। এরপর ওই তিন জনকেও পাঞ্জাব থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে মাস্টারমাইন্ড রাজেশ ওরফে বাবলুর নাম।
advertisement
8/9
পুলিশ জানিয়েছে, রাজেশ ওরফে বাবলু পেশায় একজন প্রিন্টিং প্রেস ডিজাইনার। সেখান থেকেই তার মাথায় আসে নকল নোট তৈরির আইডিয়া। পরে সে নিজেই ল্যাপটপ, প্রিন্টার ও বিশেষ ডাই ব্যবহার করে নোট ছাপতে শুরু করে।
advertisement
9/9
তার কাছ থেকে মোট ৭ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকার ভুয়ো নোট, ল্যাপটপ, প্রিন্টার এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। অভিযুক্তরা ইতিমধ্যে ফরিদাবাদে ১২টি নকল ৫০০ টাকার নোট বাজারে চালিয়েছে বলে স্বীকার করেছে।