Zero Degree Temperature Alert: সিমলা-মুসৌরি নয়, 'এই' রাজ্যে হিমাঙ্কের কাছাকাছি তাপমাত্রা! বরফ জমা ঠান্ডা নিয়ে চিন্তায় আবহাবিদরা
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়া অস্বাভাবিক।স্থানীয় লোকজন এমন কঠোর শীতের আবহাওয়ায় বসবাস করতে অভ্যস্ত নয়, তাপমাত্রা কমার কারণে তাঁরা নানা স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন।
advertisement
1/5

কনকনে ঠান্ডা উত্তর ভারত জুড়ে। সাধারণ মানুষের অবস্থা করুণ৷ হাড়হীম করা ঠান্ডায় কাঁপছে সর্বত্র৷ কিন্তু যে রাজ্যে এমন ঠান্ডা হওয়ার কথাই নয়, সেখানে হিমাঙ্কের কাছে তাপমাত্রা পৌঁছে যেতে চিন্তায় বিশেষজ্ঞরা৷
advertisement
2/5
বর্তমানে তামিলনাড়ুর নীলগিরি পার্বত্য জেলার মানুষ প্রচণ্ড ঠান্ডার সম্মুখীন হচ্ছেন। এটা বেশ অস্বাভাবিক, যা ফসলের ওপরও প্রভাব ফেলেছে। নীলগিরির সবুজ মাঠ, উটির মনোরম দৃশ্যের দেখা নেই, সবই হিমে ঢাকা এবং ঘন কুয়াশায় মুড়ে রয়েছে৷
advertisement
3/5
ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়া অস্বাভাবিক।স্থানীয় লোকজন এমন কঠোর শীতের আবহাওয়ায় বসবাস করতে অভ্যস্ত নয়, তাপমাত্রা কমার কারণে তাঁরা নানা স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। অনেক জায়গায় মানুষকে আগুনের কাছে বসে নিজেদের উষ্ণ রাখার চেষ্টা করতে দেখা গেছে। উধাগামন্ডলমের কাঁথাল এবং থালাইকুঁথায় তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল৷
advertisement
4/5
নীলগিরি এনভায়রনমেন্ট সোশ্যাল ট্রাস্ট (NEST) কেভি শিবদাস বিশ্বাস করেন যে এই পরিবর্তন গ্লোবাল ওয়ার্মিং এবং এল নিনোর প্রভাবের কারণে। তিনি বলেছিলেন যে 'ঠান্ডা শুরু হওয়া বিলম্বিত হচ্ছে এবং এই ধরনের জলবায়ু পরিবর্তন নীলগিরির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।' এখানে বড় আকারের চা বাগানও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।
advertisement
5/5
স্থানীয় চা শ্রমিক ইউনিয়নের সেক্রেটারি আর সুকুমারন বলেন, ডিসেম্বরে ভারী বর্ষণের পর প্রচণ্ড ঠাণ্ডা চা বাগানে প্রভাব ফেলেছে। এর ফলে আগামী মাসে উৎপাদনে প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। সবজি চাষিরা বলছেন, আবহাওয়া বিশেষ করে বাঁধাকপির ওপর প্রভাব ফেলেছে। এন রবিচন্দ্রন নামে একজন সরকারি কর্মচারী বলেন, ঠান্ডার কারণে কাজের জন্য তাড়াতাড়ি বাড়ি থেকে বের হওয়া কঠিন। ঠান্ডার কারণে শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড মাথাব্যথা এবং জ্বরের মতো স্বাস্থ্য সমস্যা হয়।