Prashant Kishor: 'মোদির গল্প' ফাঁস করলেন প্রশান্ত কিশোর! ভোটের আগেই 'ভবিষ্যৎ' বলে দিলেন পিকে! নিশানায় আরও দুই! কারা তাঁরা? চমকে উঠবেন শুনে
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Prashant Kishor: প্রশান্ত কিশোর বিহারের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির সমালোচনা করে বলেন, লালু প্রসাদ যাদব এবং নীতীশ কুমার ৩৫ বছর ধরে জনগণকে জাতপাতের মধ্যে জড়িয়ে রেখেছেন, যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাঁচ কিলো আনাজ দিয়ে ভোট সংগ্রহ করে চলেছেন।
advertisement
1/7

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে পুরোদস্তুর ময়দানে ভোটকুশলী তথা জন সুরজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্ত কিশোর। দলের প্রচারে প্রশান্ত কিশোর শনিবার এক দিনের সফরে সারন পৌঁছান। বিপুল সংখ্যক মানুষ তাঁকে স্বাগত জানান। এরপর মঢৌরাতে জনসভায় ভাষণও দেন পিকে।
advertisement
2/7
প্রশান্ত কিশোর বিহারের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির সমালোচনা করে বলেন, লালু প্রসাদ যাদব এবং নীতীশ কুমার ৩৫ বছর ধরে জনগণকে জাতপাতের মধ্যে জড়িয়ে রেখেছেন, যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাঁচ কিলো আনাজ দিয়ে ভোট সংগ্রহ করে চলেছেন।
advertisement
3/7
পিকে আরও বলেন, ''যতক্ষণ না বিহারের মানুষ তাদের আসল সমস্যা, শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের দিকে মনোযোগ দেবে, ততক্ষণ পরিস্থিতি পরিবর্তিত হবে না। যে যাকেই ভোট দিন, কিন্তু এই ভেবে দিন, যেন আপনার সন্তানদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত হতে পারে।''
advertisement
4/7
পিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সমালোচনা করে বলেন, "আপনি গুজরাতের উন্নয়নের গল্প শুনে মোদিকে ভোট দিয়েছেন, তাই আপনার সন্তানরা গুজরাতে গিয়ে শ্রমিকের কাজ করছে এবং সেখানে উন্নয়ন হচ্ছে।"
advertisement
5/7
প্রশান্ত কিশোর বলেন, ''বিহারের জনগণ গুজরাতের উন্নয়নের গল্প শুনে মোদিজিকে ভোট দিয়েছে। কিন্তু ফলাফল এই হয়েছে যে, তাঁদের সন্তানরা এখন গুজরাতে শ্রমিকের কাজ করছে। সেখানে উন্নয়ন হচ্ছে।''
advertisement
6/7
তিনি বলেন, ''যে যার নামের ভরসায় ভোট দিয়েছেন, সেখানে সব কাজ হচ্ছে। কিন্তু আপনার সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য আপনি কখনও ভাবেননি, তাহলে আপনার ভবিষ্যৎ কীভাবে উন্নত হবে?''
advertisement
7/7
পিকে বলেন, ''মঢৌরার চিনি মিল বন্ধ হয়ে আছে, কিন্তু জাতির নামে বছরের পর বছর বিধায়ক জিতছেন।'' প্রশান্ত কিশোর বলেন, ''এখানকার কলকারখানা বছরের পর বছর ধরে বন্ধ রয়েছে, কারণ মানুষ শুধু জাতির নামে ভোট দেয়।'' তিনি জনগণকে অনুরোধ করেন, তারা ভোট দেওয়ার আগে যেন তাদের সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভাবেন।