Meghalaya Honeymoon Case: মেঘালয়-কাণ্ডে ফের মৃত্যু! রাজাকে মেরেও শান্তি পেলেন না রাজ-সোনম! পরিবারে ঘটল ভয়াবহ ঘটনা
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Meghalaya Honeymoon Case: তিনি রাজের গ্রেফতারির খবরে ভেঙে পড়েছিলেন এবং তার মৃত্যুর কারণ শোক বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
1/7

মেঘালয় মধুচন্দ্রিমা কাণ্ডে এবার অন্যতম মূল অভিযুক্ত সোনম রঘুবংশীর প্রেমিক রাজ কুশওয়াহার ঠাকুরমা, রামলালি দেবী, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন।
advertisement
2/7
তিনি রাজের গ্রেফতারির খবরে ভেঙে পড়েছিলেন এবং তার মৃত্যুর কারণ শোক বলে জানা গিয়েছে। রাজ কুশওয়াহা মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে ব্যবসায়ী রাজা রঘুবংশীকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন।
advertisement
3/7
রামলালি দেবী বিশ্বাস করতেন যে রাজ এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন এবং সোনম রঘুবংশী তাকে ফাঁসিয়েছেন। তিনি রাজকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য লড়াই করছিলেন, কিন্তু তার আগেই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
advertisement
4/7
রাজ কুশওয়াহার ঠাকুরমার মৃত্যুর খবরটি তার পরিবারের জন্য একটি বড় ধাক্কা। তাঁর মৃত্যুর পর, পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, রাজের গ্রেফতারির পর থেকেই তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।
advertisement
5/7
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪। তার স্বামী দরবারি সিং জানিয়েছেন, রাজের নাম জড়িয়ে পড়ার পর থেকেই রীতিমতো মানসিক অবসাদে চলে গিয়েছিলেন তিনি। এমনকি, মৃত্যুর আগে পর্যন্ত নিজের নাতির হয়েই গলা চড়িয়েছিলেন তিনি। বারংবার দাবি জানিয়েছিলেন, রাজ এ কাজ করতেই পারে না।
advertisement
6/7
মেঘালয়ে হানিমুন কাণ্ডে তোলপাড় গোটা দেশ। তদন্তে প্রায় রোজই উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। এ সবের মাঝেই এবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন অন্যতম অভিযুক্ত রাজ কুশওয়াহার ঠাকুমা। শোকের ছায়া উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরে রাজের পৈতৃক বাড়িতে।
advertisement
7/7
জানা গিয়েছে, রাজের আদি বাড়ি উত্তরপ্রদেশে ফতেপুর জেলার রামপুরে। প্রায় চোদ্দ বছর আগে জীবিকার খোঁজে ইন্ডোরে চলে আসেন পরিবারের লোকেরা। আর্থিক অবস্থাও আগের থেকে ভাল হয়। এরপর একে একে অনেক আত্মীয় পাকিপাকিভাবে থাকা শুরু করে ইন্দোরেই। কিন্তু ঠাকুমা নিয়ে গ্রামের বাড়িতেই থেকে যান রাজের দিদি।