Jagdeep Dhankhar Resignation: রাত ৯টায় পৌঁছলেন..রাত ৯.২৫ এ খবর! কারওকে কিছু না জানিয়ে যখন রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছে গিয়েছিলেন ধনখড়
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূর সঙ্গে দেখা করার জন্য সেদিন উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের কোনও পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল না।
advertisement
1/6

২০২২ সাল থেকে দেশের উপ রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন জগদীপ ধনখড়৷ ২০২৭ পর্যন্ত সেই পদেই থাকার কথা ছিল৷ মাঝে হঠাৎ ছন্দপতন৷ সোমবার হঠাৎ করেই পদত্যাগ করেছেন জগদীপ ধনখড়। মঙ্গলবার তাঁর পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়। জানা গিয়েছ, বাদল অধিবেশনের প্রথম দিন সন্ধে পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথেই বদলে যায় রাজনীতির অঙ্ক৷ রাষ্ট্রপতির কাছে হঠাৎ পদত্যাগপত্র জমা দেন ধনখড়৷
advertisement
2/6
সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূর সঙ্গে দেখা করার জন্য সেদিন উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের কোনও পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল না। জগদীপ ধনখড় কোনও অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেননি বা রাষ্ট্রপতি ভবনকেও এ বিষয়ে কিছু জানানি। রাত বিরেতে হঠাৎ করেই কোনও আগাম জানান না দিয়েই রাষ্ট্রপতির সাথে দেখা করতে পৌঁছে যান জগদীপ ধনখড়৷ তাঁকে হঠাৎ দেখতে পেয়ে চমকে যান রাষ্ট্রপতি ভবনের কর্মীরা৷
advertisement
3/6
জগদীপ ধনখড় রাত ৯টার দিকে রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছন। রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছনোর সাথে সাথেই সেখানে উপস্থিত কর্মীরা বুঝে উঠতে পারেননি যে তিনি কেন এসেছেন৷ আসলে, রাষ্ট্রপতি সাধারণত যখনই প্রধানমন্ত্রী এবং উপ-রাষ্ট্রপতির সাথে দেখা করেন, তখন সেই সাক্ষাৎপর্ব পূর্ব নির্ধারিত হয়।
advertisement
4/6
যখন তিনি হঠাৎ কোনও পূর্বনির্ধারিত সময়সূচি ছাড়াই রাষ্ট্রপতির সাথে দেখা করতে আসেন, তখন এডিসি দ্রুত সামরিক সচিবকে ধনখড়ের উপস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেন। রাষ্ট্রপতি মুর্মুর সাথে তাড়াহুড়ো করে সাক্ষাতের পর, জগদীপ ধনখড় সংবিধান অনুসারে তাঁর পদত্যাগপত্র জমা দেন। তিনি রাত ৯.২৫ মিনিটে জনসাধারণের কাছে এই খবরটি জানান। ধনখড়ের অঘোষিত সফর তাঁর পদত্যাগের আকস্মিক সিদ্ধান্তের আরেকটি ইঙ্গিত ছিল।
advertisement
5/6
উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫ তারিখে পদত্যাগ করেন। এতে তিনি তাঁর স্বাস্থ্যগত বিষয় কারণ হিসাবে উল্লেখ করেন। যদিও বিরোধীরা পদত্যাগের পিছনে গভীর কারণ দাবি করে, যার মধ্যে রয়েছে জেপি নাড্ডা এবং কিরেন রিজিজুর অনুপস্থিতি এবং বিচারপতি যশবন্ত ভার্মার বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব।
advertisement
6/6
সূত্রের খবর, ধনখড়ের পদত্যাগের শেষ কারণ লুকিয়ে রয়েছে সোমবার সন্ধ্যায়৷ জানা গিয়েছে, ওই দিন সন্ধ্যায় তাঁর সঙ্গে কোনও প্রবীণ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর টেলিফোনে প্রবল তর্কবিতর্ক হয়েছিল৷ ধনখড় বিচারপতি ভর্মার ইমপিচমেন্টের দাবি সংবলিত ৬৫ জন বিরোধী সাংসদের ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব কেন গ্রহণ করেছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয় তাঁকে৷ সেই সময় ধনখড় রাজ্যসভার চেয়ারপার্সন হিসাবে নিজের সাংবিধানিক এক্তিয়ারের কথা উল্লেখ করেন৷