TRENDING:

Jagannath Rath Yatra 2025: আজ রথযাত্রা, রাতের এই '৫৬' মিনিট খুবই শুভ সময়! পুরীর রথের কিছু বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, জেনে নিন এক ক্লিকে

Last Updated:
Jagannath Rath Yatra 2025: জগন্নাথ রথযাত্রা প্রতি বছর পুরীতে অনুষ্ঠিত হয়, সারা বিশ্বের মানুষ অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও উৎসাহের সঙ্গে এই উৎসবে অংশ নেন। আজ ২৭ জুন, শুক্রবার রথযাত্রা, ৮ জুলাই শনিবার উল্টোরথ।
advertisement
1/10
আজ রথযাত্রা, রাতের '৫৬' মিনিট খুবই শুভ সময়! রথের দিনের কিছু বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, জানুন
*জগন্নাথ রথযাত্রা প্রতি বছর পুরীতে অনুষ্ঠিত হয়, সারা বিশ্বের মানুষ অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও উৎসাহের সঙ্গে এই উৎসবে অংশ নেন। আজ ২৭ জুন, শুক্রবার রথযাত্রা, ৮ জুলাই শনিবার উল্টোরথ। ভগবান জগন্নাথ, তাঁর ভাই বলভদ্র এবং বোন সুভদ্রার সঙ্গে পুরীর মূল মন্দির থেকে গুণ্ডিচা মন্দির পর্যন্ত বিশাল রথে ভ্রমণ করেন। এই যাত্রা ১২ দিন ধরে চলে এবং প্রতিটি দিনের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এই বিষয়ে আরও তথ্য দিচ্ছেন ভোপালের জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শদাতা পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/10
*রথযাত্রার শুরু ও সময়ঃ এ বছর আষাঢ় শুক্লপক্ষের দ্বিতীয় দিন ২৭ জুন। এদিন থেকে শুরু হবে রথযাত্রা। পঞ্চাঙ্গ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৭ জুন ভোর ৫ঃ২৫ মিনিট থেকে সকাল ৭ঃ২২ মিনিট পর্যন্ত সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ হয়। এরপরেই রয়েছে পুষ্য নক্ষত্র। আজকের শুভ সময় রাত ১১ঃ৫৬ মিনিট থেকে ১২ঃ৫২ মিনিট পর্যন্ত, যাকে বলা হয় অভিজিৎ মুহুর্ত। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/10
*রথযাত্রার প্রাথমিক পদ্ধতিঃ রথযাত্রার প্রথম দিনে, পুরীর রাজা নিজেই 'ছেরা পানহারা' (Chhera Panhara) অনুষ্ঠানটি সম্পাদন করেন। তিনি সোনার ঝাড়ু দিয়ে রথের নীচের অংশ পরিষ্কার করেন। এটি নম্রতা এবং সেবার প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়। হেরা পঞ্চমীর দিন, দেবী লক্ষ্মী গুন্ডিচা মন্দিরে যান, ঈশ্বর কেন তাঁকে ছেড়ে চলে গেলেন সে সম্পর্কে তার অসন্তুষ্টি প্রকাশ করতে। এই ঘটনাটি পুরো ভ্রমণকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/10
*খুব কম মানুষই জানেন ঈশ্বরের এই তিনটি রথকে যে দড়ি দিয়ে টানা হয়, তার নিজস্ব নামও রয়েছে। ভগবান জগন্নাথের ১৬ চাকার রথকে 'নন্দীঘোষ' বলা হয়। এই রথের দড়ির নাম শঙ্খচূড়া নদী। বলভদ্রের রথ, যার ১৪ চাকা রয়েছে, তাকে 'তালধ্বজ' বলা হয় এবং দড়িটি বাসুকি নামে পরিচিত। দেবী সুভদ্রার রথ, যার ১২ চাকা রয়েছে এবং তাকে 'দরপাদলান' বলা হয়, স্বর্ণচূড়া নদী নামে একটি দড়ি রয়েছে। এই দড়িগুলি কেবল রথ টানার একটি মাধ্যম নয়, তাদের স্পর্শ করাও একটি দুর্দান্ত সুযোগ হিসাবে বিবেচিত হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/10
*পুরীর রথযাত্রার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল, এতে কোনও ভেদাভেদ নেই। ধর্ম-বর্ণ-দেশ নির্বিশেষে যে কেউ রথ টানতে পারেন। শর্ত একটাই, তার মন সত্যিকারের অনুভূতিতে পরিপূর্ণ। বিশ্বাস করা হয়, রথের দড়ি যিনি টানেন তিনি জীবন-মৃত্যুর চক্র থেকে মুক্তি পেয়ে মুক্তির দিকে এগিয়ে যান। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/10
*তবে কেউ বেশিক্ষণ রথ টানতে পারে না। প্রত্যেক দর্শনার্থী ভক্ত যাতে এই সুযোগ পেতে পারেন সেজন্য এটি করা হয়। আর রথ টানতে না পারলেও চিন্তার কিছু নেই, কারণ সত্যিকারের হৃদয় নিয়ে এই যাত্রায় যোগ দেওয়াকে হাজারও ত্যাগের মতোই পুণ্যময় বলে মনে করা হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/10
*স্কন্দপুরাণ অনুসারে, একদিন ভগবান জগন্নাথের বোন সুভদ্রা শহরটি দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তারপর জগন্নাথ ও বলভদ্র তাঁকে রথে বসিয়ে শহর প্রদক্ষিণ করালেন। এই সময় তিনি তার খালা গুণ্ডিচার বাড়িতেও যান এবং সেখানে সাত দিন অবস্থান করেন। তখন থেকেই এই যাত্রার ঐতিহ্য শুরু। আজও মন্দির থেকে রথের মাধ্যমে গুণ্ডিচা মন্দিরে এই যাত্রা হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/10
*তিনটি রথের উচ্চতা ও গঠনবিন্যাসও ভিন্ন। এই যাত্রায়, ভগবান জগন্নাথ তাঁর ভাই বলভদ্র এবং বোন সুভদ্রার সাথে তিনটি পৃথক রথে চড়েন। জগন্নাথের রথ (নন্দীঘোষ): ৪৫ ফুট উঁচু, ১৬ চাকার। বলভদ্র ঠাকুরের রথ (তালাধ্বজ): ৪৩ ফুট উঁচু, ১৪ চাকার। সুভদ্রাজির রথ (দর্পাদলান): ৪২ ফুট উঁচু, ১২ চাকা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/10
*তিনটি রথ বিশেষ কাঠ দিয়ে তৈরি এবং প্রতি বছর নতুন করা হয়। পুরীর মূল মন্দির থেকে গুণ্ডিচা মন্দিরে এই রথ টেনে আনা হয়। ভক্তরা মোটা দড়ি দিয়ে রথটি টানেন এবং বিশ্বাস করেন যে এটি জীবনে সুখ এবং শান্তি নিয়ে আসে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
10/10
*বিশ্বাস করা হয়, রথযাত্রায় যোগ দিলে পুরানো কাজের বোঝা হালকা হয় এবং মানসিক শান্তি লাভ হয়। কথিত আছে, এই যাত্রায় অংশগ্রহণকারী ভক্তরা একশো যজ্ঞের সমান পুণ্যময় ফল পান। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/দেশ/
Jagannath Rath Yatra 2025: আজ রথযাত্রা, রাতের এই '৫৬' মিনিট খুবই শুভ সময়! পুরীর রথের কিছু বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, জেনে নিন এক ক্লিকে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল