Bengaluru News: এমন নোংরা কাজ...গা ঘিন ঘিন করবে শুনলে! তাতেই যৌন তৃপ্তি পেত ইঞ্জিনিয়ার..পুলিশের সামনে জানাল সব
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
অভিযুক্ত বারবার ক্ষমা চেয়ে ভিডিওগুলি মুছে ফেলে, কিন্তু কোম্পানির এইচআর মুছে ফেলার আগে প্রমাণ হিসেবে একটি স্ক্রিনশট নিয়েছিল। পরে মহিলাটি ইলেকট্রনিক সিটি পুলিশের দ্বারস্থ হন, যার পর তথ্য প্রযুক্তি আইনের প্রাসঙ্গিক ধারা এবং ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারা ৭৭ (ভয়েউরিজম) এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। Generated image
advertisement
1/8

বেঙ্গালুরু: এটা এমন একটা ঘটনা, শুনলেই যেন গা ঘিন ঘিন করে ওঠে৷ বেঙ্গালুরুর মতো জায়গায় ইনফোসিসের মতো অভিজাত প্রতিষ্ঠানের কর্মী দিনের পর দিন যে কাজ করে গিয়েছে, তা সামনে আসায় স্তম্ভিত সকলে৷ একজন মেয়ে নয়, এখন সামনে আসছে একের পর এক মহিলার বয়ান৷ Generated image
advertisement
2/8
স্বপ্নিল নাগেশ মালি৷ বয়স ৩০ এর আশপাশে৷ মহারাষ্ট্রের সাঙ্গলির বাসিন্দা৷ ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পরে তিন মাস আগে টেকনিক্যাল অ্যানালিস্ট হিসাবে ইনফোসিসে জয়েন করেছিল সে৷ আর সম্ভবত, তখন থেকেই শুরু করেছিল নোংরামি৷
advertisement
3/8
ইনফোসিসের হেলিক্স ইউনিটের সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট কনসালট্যান্ট হিসাবে কাজ করছিলেন৷ গত ৩০ জুন মহিলাদের বাথরুমের কাছে তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন সেখানকারই এক মহিলা কর্মী৷ Generated image
advertisement
4/8
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] অভিযোগ, সেই সময় মালি লুকিয়ে লুকিয়ে মহিলার টয়লেটের ভিতরে থাকা অবস্থার ভিডিও তুলছিল৷ মহিলা তাঁর অভিযোগ পত্রে লিখেছেন, তিনি যে টয়লেটে ছিলেন, তার পাশের টয়লেটের কোমোডের উপরে উঠে তাঁর ভিডিও তুলছিল নাগেশ৷ Generated image</dd> <dd>[/caption]
advertisement
5/8
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] পরে দেখা যায়, ওই মহিলা ছাড়াও আরও এক মহিলার টয়লেটে থাকা অবস্থার আপত্তিকর ভিডিও তুলেছে ওই ‘শিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ার’৷ Generated image</dd> <dd>[/caption]
advertisement
6/8
Times Of India প্রতিবেদন অনুযায়ী, মালি নামের ওই ব্যক্তি নাকি জেরার সময় পুলিশকে বলেছে, এই ধরনের ভিডিও দেখে সে যৌন তৃপ্তি পেত৷ Generated image
advertisement
7/8
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] বিষয়টি বুঝতে পেকেই ওই মহিলা চিৎকার করে ছুটে বেরিয়ে আসেন টয়লেট থেকে। অভিযুক্তও ভয় পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে৷ কিন্তু, তাকে ধরে ফেলেন এইচআর কর্মীরা। Generated image</dd> <dd>[/caption]
advertisement
8/8
অভিযুক্ত বারবার ক্ষমা চেয়ে ভিডিওগুলি মুছে ফেলে, কিন্তু কোম্পানির এইচআর মুছে ফেলার আগে প্রমাণ হিসেবে একটি স্ক্রিনশট নিয়েছিল। পরে মহিলাটি ইলেকট্রনিক সিটি পুলিশের দ্বারস্থ হন, যার পর তথ্য প্রযুক্তি আইনের প্রাসঙ্গিক ধারা এবং ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারা ৭৭ (ভয়েউরিজম) এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। Generated image