Indian Railways: দরজা খুলুন প্লিজ! ফার্স্ট ক্লাসের টিকিট নিয়েও খুলল না ট্রেনের দরজা! তারপর...? আপনার এরকম হলে কী করবেন?
- Published by:Ratnadeep Ray
- news18 bangla
Last Updated:
Indian Railways: স্টেশনে ট্রেন থামলেও অনেক সময় ট্রেনের দরজা খোলা না থাকার কারণে ট্রেন ওঠায় সমস্যা হয়। সেই সময় কী কী করবেন? এমনই একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে। এতে বলা হচ্ছে যে টিকিট পরীক্ষক গেট না খোলার কারণে ট্রেন মিস হয়ে গেছে।
advertisement
1/5

নয়াদিল্লি: স্টেশনে ট্রেন থামলেও অনেক সময় ট্রেনের দরজা খোলা না থাকার কারণে ট্রেন ওঠায় সমস্যা হয়। সেই সময় কী কী করবেন? এমনই একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে। এতে বলা হচ্ছে যে টিকিট পরীক্ষক গেট না খোলার কারণে ট্রেন মিস হয়ে গেছে। এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে রেল। এই বিষয়ে রেলওয়ে উত্তর দিয়েছে, আপনিও জানুন।
advertisement
2/5
ভিডিওটি প্রায় ১ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডের। এতে ট্রেনে ওঠার জন্য এক যাত্রীরা ট্রেনের সব দরজায় ধাক্কা দিচ্ছেন, কিন্তু কোনও উত্তর পাওয়া যাচ্ছে না। এরপর ট্রেন চলতে শুরু করে এবং তিনি আর ট্রেনে উঠতে পারেননি। হতাশ হয়ে মাটিতে বসে পড়েন যাত্রী। ভাষার সমস্যায় তাঁর কথা পুরোপুরি বোঝাও যাচ্ছিল না। কিন্তু দাবি করা হচ্ছে যে তাঁর এসি ফার্স্টের টিকিট থাকা সত্ত্বেও কোচের দরজা খোলা হয়নি, যার ফলে ট্রেন মিস হয়ে গিয়েছে।
advertisement
3/5
এই ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে। অনেকে এটিকে টিটির অবহেলা বলেছেন, অনেকে আবার পরামর্শ দিয়েছেন যে যাত্রীর অন্য কোচে উঠে পড়া উচিত ছিল। যদিও এই বিষয়ে সত্যতা যাচাই করা হয়নি। যাত্রীরা আরও অভিযোগ করেছেন, বহুবার জানিয়েও তাঁকে না রিফান্ড দেওয়া হয়েছে এবং না অন্য ট্রেনের টিকিট।
advertisement
4/5
রেল জানিয়েছে ট্রেনে উঠতে না পারলে কী করা উচিতরেল মন্ত্রকের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর দিলীপ কুমার জানিয়েছেন, একজন টিটির দায়িত্বে তিনটি কোচ থাকে। যদি একটি কোচের গেট না খোলে তাহলে দ্বিতীয় বা তৃতীয় কোচের গেট খোলা থাকবে। টিটি স্টেশনে ট্রেন থামলে নিচে নামেন। এছাড়া তাঁর কাছে চার্ট থাকে এবং তিনি জানেন কোন যাত্রী কোন স্টেশনে উঠবে। সেই অনুযায়ী গেট খোলেন এবং দুটি কোচে যাত্রী উঠতে থাকলে, তিনি দুটি কোচের গেট খোলেন।
advertisement
5/5
এই ক্ষেত্রে যদি একটি কোচের গেট না খোলে তাহলে অন্য কোচে উঠে পড়া উচিত। যদি গেট না খোলার কারণে কারো ট্রেন মিস হয়ে যায় তাহলে রেল থেকে ক্লেম চাওয়া উচিত। বিষয়টি তদন্ত করা হবে। এতে জানা যাবে কার ভুলের কারণে ট্রেন মিস হয়েছে।