Pahalgam Terror Attack: “হয় আমাদের এখানে থাকতে দিন না হলে…” ভারতে থাকতে চেয়ে কাঁদতে কাঁদতে দাবি করলেন প্রাক্তন জঙ্গিদের পাকিস্তানি স্ত্রীরা
- Published by:Ratnadeep Ray
- news18 bangla
Last Updated:
Pahalgam terror attack: সরকারের সিদ্ধান্তে দেশে ফিরতে হচ্ছে পাকিস্তানি নাগরিকদের। কিন্তু ফিরতে নারাজ প্রাক্তন সন্ত্রাসবাদীদের পাকিস্তানি স্ত্রীরা। তাদের দাবি, তারা পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার থেকে মরতে বেশি পছন্দ করবেন।
advertisement
1/6

সরকারের সিদ্ধান্তে দেশে ফিরতে হচ্ছে পাকিস্তানি নাগরিকদের। কিন্তু ফিরতে নারাজ প্রাক্তন সন্ত্রাসবাদীদের পাকিস্তানি স্ত্রীরা। তাদের দাবি, তারা পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার থেকে মরতে বেশি পছন্দ করবেন। ২০১০ সালের প্রাক্তন জঙ্গিদের পুনর্বাসন নীতির অধীনে কাশ্মীরে আসা পাকিস্তানি মহিলারা সরকারকে অনুরোধ করেছেন যাতে তাদের থাকতে দেওয়া হয় অথবা "মৃতদেহের ব্যাগে"ভরে পাঠানো হয়। Image: Reuters
advertisement
2/6
আলিজা রফিক নামে একজন প্রাক্তন জঙ্গির স্ত্রী জানান, ২০১৩ সালে তৎকালীন কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহর নীতির অধীনে কাশ্মীরে এসেছিলেন নিজেদের স্বামীর সঙ্গে কাশ্মীরে আসেন এই মহিলারা। পাকিস্তান বা পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে অস্ত্র প্রশিক্ষণের জন্য গিয়েছিলেন অনেকে, কিন্তু পরে হিংসা ত্যাগ করে উপত্যকায় ফিরে আসতে চান। এমন সন্ত্রাসবাদীদের সমাজের মূল স্রোতে আসার সুযোগ দিয়েছিল সরকার। Representative image
advertisement
3/6
বর্তমানে উত্তর কাশ্মীর জেলার বাসিন্দা আলিজা রফিক সংবাদ সংস্থাকে বলেন, পুলিশ তাকে দেশ ছাড়তে বলেছে।“আমাদের দেশ ছাড়তে বলা হয়েছে। আমার তিনটি সন্তান আছে। তারা আমাকে আমার ছোট মেয়েকে এখানে রেখে যেতে বলেছে। সে ছোট, আমি তাকে এখানে কিভাবে রেখে যাবো!" Representative image
advertisement
4/6
“আমি আমার স্বামীকে এখানে রেখে কী ভাবে যাবো। আমি এখানে একটি বাড়ি তৈরি করেছি। আমরা সরকারের নীতির কারণে এখানে এসেছিলাম ... আমরা কী করেছি? আমাদের দোষ কী? আমাদের একটি ভোটার কার্ড, আধার কার্ড আছে। আমি ভোটও দিয়েছি," তিনি বলেন। Representative image
advertisement
5/6
চোখের জল গড়িয়ে পড়ছে, আলিজা রফিকের। জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহাকে আবেদন করেছেন যাতে তাদের কাশ্মীরে থাকতে দেওয়া হয় – গত ১২ বছর ধরে তার বাড়ি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে আবেদন করছি, দয়া করে আমাদের প্রতি নিষ্ঠুর হবেন না। আমরা কোনো পাপ করিনি। দয়া করে আমাদের এখানে থাকতে দিন। যদি না হয়, তাহলে আমাদের মেরে আমাদের দেহ মৃতদেহের সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দিন," তিনি বলেন। Representative image
advertisement
6/6
জাহিদা বেগম, আরেকজন পাকিস্তানি মহিলা বলেন, “পুলিশ আমাকে দেশ ছাড়তে বলেছে। আমি ফিরে যেতে চাই না। আমার দুটি মেয়ে, মারিয়াম এবং আমনা আছে। আমার ছেলে, ফাইজান, ১০ বছর বয়সী, এবং তারা আমাকে তাকে এখানে রাখতে বলছে। আমি ফিরে যেতে চাই না, দয়া করে আমাকে ক্ষমা করুন। আমি এখানে থাকতে চাই। "Representative image