India Covid-19 Updates|| ২১১ দিনের রেকর্ড ভাঙল! ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ১,৯৪,৭২০, মৃত্যু মিছিল চলছে...
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
India Coronavirus Updates: গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা পেরিয়ে গিয়েছে ১ লক্ষ ৯০ হাজারের গণ্ডি। আজ নতুন করে সংক্রামিত হয়েছেন ১,৯৪,৭২০ জন। দৈনিক সংক্রমণের হার ১১.৫ শতাংশ।
advertisement
1/11

*দেশে ঝড়ের গতিতে বেড়ে চলেছে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা পেরিয়ে গিয়েছে ১ লক্ষ ৯০ হাজারের গণ্ডি। আজ নতুন করে সংক্রামিত হয়েছেন ১,৯৪,৭২০ জন। দৈনিক সংক্রমণের হার ১১.৫ শতাংশ। মৃত্যু হয়েছে ৪৪২ জনের। ফাইল ছবি।
advertisement
2/11
*এই মুহূর্তে দেশে অ্যাক্টিভ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৯,৫৫,৩১৯। সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩,৬০,৭০,৫১০। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৬০,৪০৫জন। ওমিক্রন ভেরিয়েন্টে আক্রান্ত ৪,৮৬৮৯। দৈনিক আক্রান্তের নিরিখে আজকের সংখ্যা ২১১ দিনের মধ্যে রেকর্ড। ফাইল ছবি
advertisement
3/11
*আর দিন কয়েকের মধ্যেই সংক্রমনের শীর্ষে পৌঁছে যাবে দেশে করোনা সংক্রামিতের সংখ্যা। মুম্বইতে গ্রাফ বাড়তে বাড়তে স্থির হতে শুরু করে দিয়েছে, মত বিশেষজ্ঞদের। ফাইল ছবি।
advertisement
4/11
*তবে আর দিন কয়েকের মধ্যেই অর্থাৎ জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হয়ে শেষের মধ্যে সংক্রমণ মারাত্বক আকার নেবে, এমনই আশঙ্কার কথা ইতিমধ্যেই শুনিয়েছেন আইআইটি কানপুরের (IIT Kanpur) অধ্যাপক মনীন্দ্র আগরওয়াল। ফাইল ছবি।
advertisement
5/11
*তবে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে যেমনটা হয়েছিল, এ বারে তেমন আকার ধারণ করার সম্ভাবনা নেই। মুম্বই এবং দিল্লিতে দৈনিক সংক্রমণ ছুঁয়ে ফেলবে ৩০,০০০ থেকে ৫০,০০০ গণ্ডি। তাঁর দাবি, মার্চের পরে সংক্রমণের সেই দাপট থাকবে না দ্বিতীয় ঢেউয়ের মতো। ফাইল ছবি।
advertisement
6/11
*দেশের সব রাজ্য মিলিয়ে জানুয়ারির শেষে সংক্রামিতের সংখ্যা পৌঁছে যাবে দৈনিক ৪ লক্ষ থেকে ৮ লক্ষে। যা শুনের ঘুম উড়েছে চিকিৎসকমহলের। অধ্যাপকের দাবি, এই সংক্রমণের হার শুধুমাত্র কঠোর লকডাউনের মাধ্যমেই রোধ করা সম্ভব। লকডাউনে সংক্রামিতের সংখ্যা কমবে। ফাইল ছবি।
advertisement
7/11
*তবে যাই হোক না কেন দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, যেভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল, এ বারে তা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফাইল ছবি।
advertisement
8/11
*তবে অধ্যাপক আগরঅয়াল একাই নন। তাঁর আগে Institute for Health Metrics and Evaluation-র অধিকর্তা ক্রিস্টোফার মুরে ও একই কথা বলেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, জানুয়ারির শেষে অথবা ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছবে। ফাইল ছবি।
advertisement
9/11
*ক্রিস্টোফার মুরে বলেন, "যদি লকডাউন না করা হয়, সেক্ষেত্রে সংক্রমণের নানা পর্যায় চলতে থাকবে আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত। সেই সময়েও দৈনিক ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ নাগরিক করোনায় আক্রান্ত হবেন। ফাইল ছবি।
advertisement
10/11
*ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও, তাঁদের শরীরে খুব বেশি সমস্যা হচ্ছে না। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসায় প্রয়োজন হচ্ছে না অনেকেরই। অধ্যাপকের দাবি, মানুষের অসুস্থতার মাত্রা কম হয়ায় হাসপাতালে রোগীর লম্বা লাইন এ বারে আর নাও দেখা যেতে পারে। ফাইল ছবি।
advertisement
11/11
*তবে সংক্রণ যে ভাবে বাড়ছে তাতে তা হালকাভাবে নেওয়ার জায়গা নেই। তাই অবশ্যই সাবধানে থাকতে হবে সকলকেই। ব্যবহার করতে হবে মাস্ক। এড়িয়ে চলতে হবে ভিড়। আজ স্বরাষ্ট্র সচিব দেশের বিভিন্ন রাজ্যের হাসপাতালগুলিকে অক্সিজেনের যোগান পর্যাপ্ত রাখার নির্দেশ দিয়েছে। ফাইল ছবি।