ছবিতে দেখুন সাইক্লোন ফণীর ধ্বংসলীলা

প্রস্তুতি থাকলে বড় ক্ষতি এড়ানো যায়। তবে প্রকৃতির কাছে মানুষ এখনও সহায়। শুক্রবার সকালে ওড়িশায় আছড়ে পড়ে সেটাই যেন বুঝিয়ে গেল সাইক্লোন ফণী। (Image: AP)

এখনও বহু জায়গায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। বন্ধ মোবাইল ও নেট যোগাযোগ। পুরী, ভুবনেশ্বর, কটক, জাজপুর - জীবনে ফেরার লড়াই লড়ছে ওড়িশা। (Image: PTI)

ওড়িশাকে কার্যত লন্ডভন্ড করে দিয়েছে সাইক্লোন ফণী। সরকারি মতে মৃত ৮, অন্তত ৩৫ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত (Image: PTI)

এইমস, বিজু পট্টনায়েক বিমানবন্দর, ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট প্ল্যান্ট থেকে ফ্ল্যাট ও বসতবাড়ি - কোনওকিছুকেই রেয়াত করেনি ফণী। এইমস, বিজু পট্টনায়েক বিমানবন্দর, ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট প্ল্যান্ট থেকে ফ্ল্যাট ও বসতবাড়ি - কোনওকিছুকেই রেয়াত করেনি ফণী। (Image: PTI)

জগন্নাথদেবের নিজের শহরও যেন আচমকাই বদলে গিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, আশঙ্কার তুলনায় ফণীর প্রভাবে ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই বেশি। (Image: PTI)

বিদ্যুতের খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার, কাঁচা বাড়ির কতটা অবশিষ্ট আছে, সেটাই বড় প্রশ্ন। (Image: PTI)

অবস্থা খারাপ বুঝেই এনডিআরএফের একটি অতিরিক্ত ইউনিটকে পুরীতে নামানো হয় (Image: PTI)

খুরদাতেও অবস্থা একই রকম। ঝড়ের সময় একটি মোবাইল টাওয়ার ভেঙে একটি বাড়ির ওপর পড়ে। আগুন লেগে চারটি বাডি কার্যত ভষ্মীভূত হতে গিয়েছে। (Image: PTI)

খুরদা মেন রোডের বহু বাড়িতে দরজা-জানলা উড়ে গিয়েছে। কয়েকটি বাড়িতে ফাটল দেখা দেওয়ায় আতঙ্ক ছড়ায়। (Image: PTI)

পারাদ্বীপ, কটক, জাজপুরের মতো শহরে ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা কম। তবে এখানেও নিজের শক্তি বুঝিয়েছে ফণী। ১৯৯৯ সালের পর ২০১৯।(Image: AP)

২০ বছর পর আবার কঠিন লড়াইয়ের মুখে ওড়িশা। ওড়িশাবাসীর সামনে এথন জীবনে ফেরার লড়াই। (Image: PTI)

গতি হারিয়ে রাজ্যে ঢুকলেও ফণীর দাপট এড়ানো গেল না। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব দুই মেদিনীপুর, ২৪ পরগনায়। ভাঙল চার শতাধিক কাঁচা বাড়ি। গাছ ভেঙে আহত হলেন বেশ কয়েকজন। (Image: AP)

আশঙ্কার তুলনায় দাপট অনেকটাই কম। আগাম সতর্কতা থাকায় বড়সড় দুর্ঘটনাও এড়ানো গেছে। বাংলার উপকূলবর্তী এলাকায় শুক্রবার রাতভর তাণ্ডব চালাল ফণী। সবচেয়ে বেশী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কাঁচা বাড়ির। (Image: PTI)

রামনগর, মন্দারমণি, খেজুরি, হলদিয়া, পটাশপুর, দিঘা পূর্ব এলাকায় শতাধিক কাঁচা বাড়ি ভেঙে পড়ে। (Image: PTI)

গোপীবল্লভপুরে ৩০ টি কাঁচা বাড়ি ভেঙে পড়ে। ৮টি পাকা বাড়ির ছাদ উড়ে যায়। বাড়ি ভেঙে আহত হন ৫ জন। (Image: AP)

দাঁতনেও ধূলিসাৎ প্রায় ৩০ টি কাঁচা বাড়ি। খড়গপুর গ্রামীনের সাঁকুয়া গ্রাম ও সাঁকরাইলে বেশকিছু কাঁচা বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। (Image: PTI)

। ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ২০০টি কাঁচা বাড়ি, ভেঙে পড়েছে প্রায় ৭০টি বাড়ি। বাড়ি ভেঙে আহত হন বেশ কয়েকজন। (Image: PTI)

সুন্দরবনের বাসন্তী, ঝড়খালি, ছোট মোল্লাখালি, ফ্রেজারগঞ্জ, বকখালি, কুলতলি, সাগর এলাকাতে ব‍্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। (Image: AP)

দক্ষিণ ২৪ পরগণার ভাঙড়েও বেশ কয়েকটি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারও চাল উড়ে গিয়েছে, কোথাও ভেঙে পড়েছে মাটির বাড়ি। ঝড়ের দাপটে খড়গপুর টাউন ও বস্তি এলাকায় গাছ উপড়ে যায়। (Image: AP)