Women’s Day: নেই দু'হাত, প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও মনের জোরেই জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাজিমাৎ সুনীতার

অদম্য সাহস ও অবিচল লক্ষ সামনে রেখে যদি এগিয়ে যাওয়া যায় তবে কোনও কিছুই অসম্ভব নয় ৷ জটিল পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের মধ্যেই জীবনে ফিরে আসে সুখের দিন ৷ আজ এমনই এক অদম্য মানসিকতার সঙ্গে পরিচয় করে নেওয়া যাক ৷ সুনীতা একজন ক্রীড়াবিদ ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

সুনীতা মল্হান জন্মেছেন ১৯৬৬ সালে ইজ্জরের একটি ছোট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ৷ একটি পথদুর্ঘটনায় ৮ মে ১৯৮৭ সালে দু'হাত কা টা পড়েছিল ৷ শিক্ষাগত যোগ্যতা এমএ ৷ প্রচণ্ড সাহসিকতা ও মনের জোরে তিনি ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

পরে সংস্কৃততে এপিল ও পিএইচডি করে ছিলেন ৷ ১৯৮৯ সালে অধ্যাপিকার ভূমিকায় দেখতে পাওয়া গিয়েছে তাঁকে ৷ পরে হোস্টেল অধিকর্তার দায়িত্ব সামলে ছিলেন তিনি ৷ আজও সেই দায়িত্ব সামলে চলেছেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

তাঁর জীবনের কাহিনি একটু আলাদা ৷ শুধুমাত্র লেখাপড়াতেই নয় খেলাধূলাতেও সমান তালে উৎসাহী তিনি ৷ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বারতকে অনেক পদক এনেদিয়েছিলেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

তিনি ২০০৫ সালে ইংল্যান্ডের ম্যাঞ্চেস্টারেক প্যারা অলিম্পিক ১০০ এবং ২০০ মিটার দৌড়ে ২টি সোনার পদক জিতেছিলেন ৷ এছাড়া জাতীয় ও রাজ্যস্তরে অনেক খেতাবই জয় করেছিলেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

সুনীতা ২০১০ সালে শিশু ও বিকাস মন্ত্রকের পক্ষ থেকে লক্ষ্মীবাই স্ত্রী শক্তি পুরস্কারে পুরস্কৃত করেছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

২০০৯ সালে তিনি আন্তর্জাতিক বিকলাঙ্গ দিবসে সামাজিক ন্যায় এবং অধিকারিতা মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷

হরিয়ানা সরকারের পক্ষ থেকে ভীম অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত করেছিলেন ৷ ছবি সংগৃহীত ৷