Father-Son Secret Earning: বাবা-ছেলের বিলাসবহুল জীবন দেখে মাথা ঘুরে যেত সবার! এবার ফাঁস তাদের 'গোপন' রোজগার...!
- Published by:Tias Banerjee
- news18 bangla
Last Updated:
Father-Son Secret Earning: উচ্চ সুদে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার বিনিময়ে মৌখিক চুক্তি করত বাবা-ছেলে। মৌখিক চুক্তির আওতায় চক্রের সদস্যরা কৃষকদের যানবাহন ও কৃষি যন্ত্রপাতি নিয়ে যেত এবং ভাড়ায় চালান করত।
advertisement
1/6

বেতুল- রাজ্যের এক দুষ্কৃতি চক্রকে হাতেনাতে ধরল বেতুলের আথনার থানা। নিরীহ অভাবী কৃষক এবং গ্রামবাসীদের বোকা বানাত এই দল। উচ্চ সুদে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার বিনিময়ে মৌখিক চুক্তি করত। মৌখিক চুক্তির আওতায় চক্রের সদস্যরা কৃষকদের যানবাহন ও কৃষি যন্ত্রপাতি নিয়ে যেত এবং ভাড়ায় চালান করত।
advertisement
2/6
বাবা-ছেলে এবং আর একজন সহযোগী মিলে এই দুষ্ট চক্র চলছিল রমরমিয়ে! কিছুকাল পরে, চাষিদের কেউ যদি ঋণের টাকা ফেরত দিতে না পারেন, তাহলে তারা তাঁদের যানবাহন এবং কৃষি সরঞ্জাম দখল করে নিত। এই চক্রের মূল হোতা রাজেশ বিজয়কর নামে এক ব্যক্তি।
advertisement
3/6
২৫ থেকে ৩০ শতাংশ সুদে টাকা ধার দিয়ে কৃষক ও অন্যান্য লোকজনের যানবাহন ও কৃষি যন্ত্রপাতি হাতিয়ে নেওয়ার চক্রান্ত করত সে। এই আন্তঃরাজ্য চক্রের সদস্যরা ভাড়ায় গাড়ি চালাত বা অন্য রাজ্যে বিক্রি করত। বিলাসবহুল জীবন অতিবাহিত করত বাবা-ছেলে।
advertisement
4/6
আথনার থানা এলাকার এক কৃষকের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করলে এই আন্তঃরাজ্য গ্যাংটি ফাঁস হয়ে যায়। এই মামলার মূল হোতা রাজেশ বিজয়করকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে বাবা-ছেলেকেও। উভয়েই মহারাষ্ট্রে কৃষকদের কাছ থেকে ভাড়া নেওয়া যানবাহন এবং কৃষি সরঞ্জাম নিয়ে ব্যবসা ফেঁদেছিল।
advertisement
5/6
অভিযুক্তদের একজন এখনও পলাতক রয়েছে। পুলিশ মাস্টারমাইন্ড রাজেশের কাছ থেকে ২৪টি বাইক, ৩টি ট্রাক্টর, ৬টি থ্রেশার মেশিন, ১২টি চাষী এবং রোটাভেটর, দুটি লোডিং যান এবং তিনটি জিপ উদ্ধার করেছে। পুলিশ এখনও এই মামলার তদন্ত করছে।
advertisement
6/6
বেতুলের এসপি নিসচল ঝরিয়া বলেছেন, 'বেতুল জেলার আথনার থানা একটি আন্তঃরাজ্য গ্যাংকে ফাঁস করেছে যারা জালিয়াতি করে নিরীহ কৃষক ও গ্রামবাসীদের কৃষি সরঞ্জাম তাদের কাছে রাখে এবং বিক্রি করে। ঘটনাটি নিম্নরূপ। একজন কৃষক আবেদন করেছিলেন যে তাঁর ট্রাক্টর জোর করে নিয়ে রাখা হয়েছে। ফেরত দিচ্ছে না। বারবার মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ। কখনও বলে ট্রাক্টর চুরি হয়েছে, কখনও বলে অন্য কিছু। তদন্তে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তিন আসামি জালিয়াতি করে কৃষকদের কাছ থেকে কৃষি যন্ত্রপাতি নিয়ে আসত এবং পরে তা ফেরত দিত না। তদন্ত এখন চলছে।'