Atishi Marlena: দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী অতিশীর স্বামীকে চেনেন? কীভাবে দু’জনের দেখা হল? জেনে নিন তাঁদের প্রেমের গল্প
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
অতীশির স্বামীর নাম প্রবীণ সিং। উচ্চশিক্ষিত এবং স্বচ্ছল। তবে লাইমলাইট থেকে দূরেই থাকেন।
advertisement
1/6

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন ৪৩ বছর বয়সী অতীশি মারলেনা। তিনি আম আদমি পার্টির লড়াকু নেত্রী। জনমানসে প্রতিবাদী মুখ হিসাবেই পরিচিত। অতীশির ব্যক্তিগত জীবন, তাঁর স্বামী এবং পরিবার সম্পর্কে খুব একটা জানা যায় না। তাঁরাও কী এখন থেকে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে থাকবেন? অতীশির স্বামীর নাম প্রবীণ সিং।
advertisement
2/6
উচ্চশিক্ষিত এবং স্বচ্ছল। তবে লাইমলাইট থেকে দূরেই থাকেন। অতীশি আম আদমি পার্টির হাত ধরে বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল রাজনীতি করছেন। কিন্তু এই ক’বছরে তাঁর স্বামী প্রবীণ সিং একবারও জনসমক্ষে আসেননি। প্রবীণ ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি অর্থাৎ আইআইটি এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট আহমেদাবাদে পড়াশোনা করেছেন। চাইলেই কর্পোরেট দুনিয়ায় মোটা বেতনের চাকরি করতে পারতেন। কিন্তু সে সব ছেড়েছুড়ে তিনি বেছে নেন গ্রামকে।
advertisement
3/6
অতীশির সঙ্গে প্রবীনের দেখা হয় দিল্লিতে। তাঁরা দুজনেই গ্রামের অবস্থার উন্নতির জন্য কাজ করতেন। গ্রাম স্বরাজ নীতিতে সচেতনতা আনতে চেয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকেই আলাপ এবং ঘনিষ্ঠতা। বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হতে সময় লাগেনি।
advertisement
4/6
২০০৭ সালে দু’জনে মিলে মধ্যপ্রদেশে একটি কমিউন প্রতিষ্ঠা করেন। গান্ধিজীর গ্রাম স্বরাজের স্বপ্ন বাস্তবায়িত করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য। শুধু গ্রামকে শক্তিশালী করাই নয়, সেখানকার শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের চেষ্টাও শুরু করেন তাঁরা। এর কিছুদিনের মধ্যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে আলাপ হয় অতীশির। রাজনীতিতে যোগ দেন তিনি।
advertisement
5/6
অতীশি কথাবার্তায় দক্ষ। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজের বক্তব্য প্রকাশ করতে পারেন। গত দু’বছরে তিনি আম আদমি পার্টির অন্যতম বিশ্বাসযোগ্য মুখ হিসাবে উঠে এসেছেন। যদিও বলা হয়, অতীশির স্বামী প্রবীনও প্রথমে আম আদমি পার্টিতে তাঁর সঙ্গেই যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে তিনি লো প্রোফাইলে থেকে নীরবে কাজ করে যাওয়ার জীবনই বেছে নেন।
advertisement
6/6
প্রবীণ এতটাই লো প্রোফাইলে থাকেন, যে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর একটা ছবিও পাওয়া যায় না। কয়েক বছর আগে যোগেন্দ্র যাদব ট্যুইটে তাঁর প্রশংসাও করেছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, অতীশির স্বামীকে চিনি। দারুণ কাজ করছেন। কয়েক বছর আগেই সাত পাকে বাঁধা পড়েন অতীশি এবং প্রবীণ। স্ত্রীর কাজে গর্বিত তিনি।