Covid 19 Vaccine: এবার দেশি ভ্যাকসিনেই হবে কামাল! দেশীয় mRNA ভ্যাকসিনকে ছাড় ডিসিজিআইতে
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
এই GEMCOVAC-19 ভ্যাকসিনটিকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে৷
advertisement
1/6

#নয়াদিল্লি: ভারতের ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল (ডিসিজিআই) জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য ভারতে তৈরি করোনার প্রথম দেশীয় এমআরএনএ ভ্যাকসিনকে অনুমোদন দিয়েছে। পুনের ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি জেনোভা বায়োফার্মা এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছে। এই ভ্যাকসিনটি ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সীদের দেওয়া যাবে। এই GEMCOVAC-19 ভ্যাকসিনটিকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে৷ Photo- File
advertisement
2/6
ভারতে তৈরি ভ্যাকসিনটি এখন গেম চেঞ্জার হয়ে উঠতে পারে ভারতে। এছাড়া ভারতের ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভোভ্যাক্স কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনকেও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যা ৭ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের দেওয়া হয়েছে৷ Photo- File
advertisement
3/6
বিভিন্ন mRNA ভ্যাকসিন শূন্যের নিচে তাপমাত্রায় রাখতে হয়, কিন্তু জেনোভার প্রস্তুতকারক সংস্থার দাবি এই ভ্যাকসিনটি ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাতে রাখলেও নষ্ট হবে না। ফলে এই ভ্যাকসিন সহজেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া সহজ করে তুলবে। জেনোভার সিইও চিকিৎসক সঞ্জয় সিং ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে এই ভ্যাকসিনের ২টি ডোজ প্রয়োগের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই ডোজগুলি ২৮ দিনের ব্যবধানে প্রয়োগ করা হবে। Photo- File
advertisement
4/6
জরুরি ব্যবহার মঞ্জুর শুক্রবার সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটির (এসইসি) বৈঠকে, করোনা মোকাবিলার জন্য এই এমআরএনএ ভ্যাকসিনের জরুরি ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল, যা মঙ্গলবার গভীর রাতে ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল (ডিসিজিআই) দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। গত মাসে, জেনোভা তার ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্বে ট্রায়াল সংক্রান্ত একটি বিবৃতি জারি করেছে। বলা হয়েছে, ফেজ-২ ও ফেজ-৩ ট্রায়ালে ৪ হাজার মানুষের ওপর এই ভ্যাকসিন পরীক্ষা করা হয়েছে। Photo- File
advertisement
5/6
mRNA ভ্যাকসিন কি? মিন্টে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ি, মেসেঞ্জার আরএনএ হল এক ধরণের আরএনএ যা শরীরে প্রোটিন তৈরির জন্য প্রয়োজনীয়। এমআরএনএ কোষের অভ্যন্তরে প্রোটিন কীভাবে তৈরি হয় তার ব্লুপ্রিন্ট সেট করে। এর জন্য তিনি জিনের স্ট্রাকচারের বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করেছেন। একবার কোষগুলি প্রোটিন তৈরি করে, তারা দ্রুত এমআরএনএ ভেঙে দেয়। ভ্যাকসিনের mRNA কোষের নিউক্লিয়াসে প্রবেশ করে না এবং ডিএনএ পরিবর্তন করে না। Photo- File
advertisement
6/6
এমআরএনএ ভ্যাকসিন কীভাবে করোনাকে ধ্বংস করে দেয়? করোনার mRNA ভ্যাকসিন অন্যান্য কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনের মতো হাতের ওপরের দিকের পেশিতে দেওয়া হয়। এটি ভিতরে পৌঁছে কোষে স্পাইক প্রোটিন তৈরি করে। করোনা ভাইরাসের ওপরে স্পাইক প্রোটিনও পাওয়া যায়। এইভাবে, যখন শরীরে প্রোটিন তৈরি হয়, তখন আমাদের কোষগুলি এমআরএনএ ভেঙে তা সরিয়ে দেয়। যখন আমাদের কোষে স্পাইক প্রোটিন আবির্ভূত হয়, তখন আমাদের শরীরের ইমিউন সিস্টেম একে শত্রু হিসেবে মেরে ফেলতে শুরু করে। এর সঙ্গে করোনা ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনও নষ্ট হয়ে যায়। Photo- File