Alcohol Sell: ‘‘হ্যালো স্যার মাল রেডি’’ সুন্দরী মহিলা ফোনে বলতেন কোড ওয়ার্ড, ‘আধা ঝাড়খণ্ড, বেঙ্গল খাম্বা’, দামি গাড়িতে তারপর যা হত...
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Alcohol Sell: বাচ্চা, আধা ঝাড়খণ্ড, বেঙ্গল খাম্বা, এগুলো সবই ... বিক্রির কোড ওয়ার্ড
advertisement
1/7

মদের প্রতি মানুষের আকর্ষণ চিরকালীন৷ কোনও কোনও রাজ্যে মদ্যপান নিষিদ্ধ৷ তেমনিই নিয়ম বিহারেও রয়েছে৷ পশ্চিমবঙ্গের পাশের এই রাজ্যে মদ নিষিদ্ধ আইন কার্যকর। আর এই নিষিদ্ধ হওয়ার জন্যেই চোরাকারবারীরা নানা কৌশল করে মদ বিক্রি করে৷ তবে এক মহিলা যেভাবে মদ বিক্রি করছিলেন তাতে মাথায় হাত সকলের৷ এ পদ্ধতি একেবারে অভিনব৷ Photo- Representative
advertisement
2/7
বিহারের মুজাফফরপুর থেকে একটি নতুন ধরণের ঘটনা সামনে আসে, যাতে এক কথায় চক্ষু চড়কগাছ৷ এক মহিলা তাঁর গ্রাহকদের ফোন করে বলেন ‘‘হ্যালো স্যার… আপনার মাল রেডি, আপনি কখন চান?’’
advertisement
3/7
এই মহিলা তাঁর গ্রাহকের সঙ্গে যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছিলেন তাহল মদের ডেলিভারি ছাড়া আর কিছুই নয়। বিষয়টি শুনে সবাই অবাক। মদ হোম ডেলিভারি করা সেই হাসিনা এখন পুলিশের হেফাজতে৷ এই মহিলাকের গ্রেফতার করেছে মুজাফফরপুর জেলার মিথানপুরা থানার পুলিশ।
advertisement
4/7
মেয়েটি নিজের বিয়ের পণ সামগ্রীতে পাওয়া বিলাসবহুল গাড়িতে ফিল্মি স্টাইলে মানুষের ঘরে ঘরে মদ পৌঁছে দিতেন। তিনি ঘরে ঘরে মদের হোম ডেলিভারির জন্য একেবারে ভিন্ন এই পদ্ধতি নিয়েছিলেন।
advertisement
5/7
মিঠনপুরা থানার পুলিশ দীর্ঘদিন ধরে গোপন খবর পেয়ে আসছিল যে এক মহিলা তাঁর স্বামীর সঙ্গে তাঁদের বিলাসবহুল গাড়িতে মদ হোম ডেলিভারি করে। এরপরে পুলিশ একটি দুর্দান্ত ফাঁদ পাতে৷ গ্রাহকদের ছদ্মবেশে এবং কোড ওয়ার্ড ব্যবহার করে মদের অর্ডার দেয়। মেয়েটি মদ দিতে মিঠানপুরায় পৌঁছতেই স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই ধরে ফেলে পুলিশ। গাড়ি তল্লাশি করে মদের বোতল উদ্ধার হয়৷
advertisement
6/7
মিঠনপুরা থানার পুলিশ জানায়, স্বামী-স্ত্রী দু-জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রথমে দুজনেই নাম-ঠিকানা আলাদা বলছিল। এরপর পুলিশি জেরার মুখে ভেঙে পড়ে তাঁরা৷ রামবাগ এলাকার স্বামী সানি ওরফে রাহুল ও স্ত্রী জয়া কুমারী বলে সনাক্ত করা হয়। মিঠানপুরা থানার পুলিশও জানিয়েছে যে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।
advertisement
7/7
বিলাসবহুল গাড়িতে করে উচ্চবিত্ত মানুষের কাছে দামি ব্র্যান্ডের মদ পৌঁছে দিতেন এই দম্পতি। বাচ্চা, আধা ঝাড়খণ্ড, বেঙ্গল খাম্বা, এগুলো সবই মদ বিক্রির কোড ওয়ার্ড। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দুজনকেই বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।