Air India Plane Accident Black Box: এয়ার ইন্ডিয়া ১৭১ দুর্ঘটনার তদন্তে সময় লাগতে পারে ১ বছর! ব্ল্যাক বক্স বিশ্লেষণে সাহায্য বোয়িং ও NTSB-এর...
- Published by:Sounak Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Air India Plane Accident Black Box: এয়ার ইন্ডিয়া ১৭১ দুর্ঘটনার তদন্তে এক বছর লাগতে পারে বলে জানিয়েছে AAIB। বোয়িং ও আমেরিকার NTSB ব্ল্যাক বক্স বিশ্লেষণে সহায়তা করছে। তদন্তে যান্ত্রিক ত্রুটি ও অপারেশনাল দিকগুলি খতিয়ে দেখা হবে। বিস্তারিত জানুন...
advertisement
1/11

এয়ার ইন্ডিয়া ১৭১ বিমানের দুর্ঘটনার তদন্তে প্রায় এক বছর সময় লাগতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। আহমেদাবাদে ঘটে যাওয়া এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারতের এয়ারক্র্যাফট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (AAIB)। তদন্তে সহায়তা করছে বোয়িং সংস্থা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড (NTSB)।
advertisement
2/11
ব্ল্যাক বক্স উদ্ধার হয়েছে এবং তার বিশ্লেষণের জন্য বোয়িং ও NTSB-এর একটি বিশেষজ্ঞ দল ভারতে এসে পৌঁচেছে। যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে ব্ল্যাক বক্স বিদেশে পাঠানো হতে পারে অথবা একটি অন্তর্বর্তী রিপোর্ট প্রকাশ করা হতে পারে। তবে এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে AAIB।
advertisement
3/11
এই দুর্ঘটনার প্রযুক্তিগত, অপারেশনাল ও নিয়ন্ত্রক দিক থেকে তদন্তের জন্য পৃথকভাবে সরকারও একটি কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটির রিপোর্ট তিন মাসের মধ্যে আসার কথা।
advertisement
4/11
প্রকৃত সত্য একমাত্র ব্ল্যাক বক্সেই রয়েছে — ককপিট ভয়েস রেকর্ডার ও ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার এই দুটি যন্ত্রই বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিমানের শেষ মুহূর্তের আসল তথ্য এসব যন্ত্রেই সুরক্ষিত থাকে। বোয়িং ও NTSB-এর বিশেষজ্ঞরা সেগুলি বিশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।
advertisement
5/11
উল্লেখ্য, এটি ছিল বিশ্বের ইতিহাসে প্রথম কোনো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমানের ভয়াবহ দুর্ঘটনা। ফলে এই তদন্তের গুরুত্ব আন্তর্জাতিক স্তরেও যথেষ্ট।
advertisement
6/11
২০১১ সালে AAIB গঠিত হওয়ার পর থেকে তারা ১২১টি গুরুতর দুর্ঘটনা ও ১০২টি অন্যান্য বিমান দুর্ঘটনার তদন্ত করেছে। তবে AI 171 হল তাদের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ও জটিল তদন্ত।
advertisement
7/11
এর আগে ২০২০ সালের ৭ আগস্ট কেরালার কোঝিকোড়ে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট দুর্ঘটনার চূড়ান্ত তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ করতেও AAIB-এর প্রায় এক বছর লেগেছিল। ওই দুর্ঘটনায় ১৮ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়েছিল।
advertisement
8/11
AI 171 বিমানের তদন্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি উপাদান হল — বিমানের ধ্বংসাবশেষ এবং ব্ল্যাক বক্স। তদন্তকারীরা বিমানবন্দরের কর্তৃপক্ষ, এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল, সিআইএসএফ, দমকল কর্মী, পাইলটদের পরিবার এবং ওই বিমানের একমাত্র জীবিত যাত্রীর সঙ্গেও কথা বলবেন।
advertisement
9/11
ব্ল্যাক বক্স দুটি অংশে বিভক্ত — ককপিট ভয়েস রেকর্ডার ও ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার। এগুলি কমলা রঙের হয় যাতে ধ্বংসাবশেষের মধ্যেও সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। এগুলি এতটাই মজবুত যে বিস্ফোরণ, আগুন, জলের চাপ বা ভয়াবহ ধাক্কাও সহ্য করতে পারে।
advertisement
10/11
ককপিট ভয়েস রেকর্ডারে পাইলটদের কথোপকথন, অ্যালার্ম, ইঞ্জিনের শব্দ, এমনকি সুইচ টিপার আওয়াজও রেকর্ড থাকে। অন্যদিকে, ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার গতি, উচ্চতা, ইঞ্জিনের শক্তি, ফ্ল্যাপের অবস্থান, অটোপাইলট কমান্ড, গতি পরিবর্তন, ল্যান্ডিং গিয়ারসহ একাধিক উড়ান সংক্রান্ত তথ্য ধরে রাখে।
advertisement
11/11
এই দুই রেকর্ডারের তথ্য পরস্পরের সঙ্গে মেলানো হয় এবং বিচার করা হয় বিমানের তখন কী করা উচিত ছিল এবং বাস্তবে কী ঘটেছে। জানা যাচ্ছে, এটি ইতিহাসে সবচেয়ে কম উচ্চতা (৬৫০ ফুট) থেকে ডাবল ইঞ্জিন ফেলিওরের ঘটনা। তবে পুরো সত্য জানতেও অনেকটা সময় লেগে যেতে পারে।