3 Years of Covid: ২০১৯-এ প্রথমবার থাবা বসিয়েছিল কোভিড, এখন কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যায় মারাত্মক তথ্য
- Published by:Rachana Majumder
Last Updated:
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের দাবি, জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত চিনে করোনা পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হতে চলেছে।
advertisement
1/5

২০১৯-এর ডিসেম্বেরেই প্রথম করোনার কথা শোনা গিয়েছিল চীনে৷ সেই অসুখ ক্রমে ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা বিশ্বে৷ ধীরে ধীরে গ্রাস করেছিল অতিমারি, স্তব্ধ হয়েছিল সমগ্র পৃথিবী৷ কোভিডের তিনটি ঢেউ, একের পর ভ্যারিয়েন্ট দেখেছে বিশ্ব৷
advertisement
2/5
বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, আরও একটি নতুন ভ্যারিয়েন্ট ভয় বাড়াচ্ছে চীনে৷ এই শীতে কোভিডের তিনটি ঢেউ আছড়ে পড়তে চলেছে সেই দেশে। নতুন করোনা স্ট্রেনের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে চীন। কিছু সময়ের মধ্যেই করোনার আরও একটি বিপজ্জনক ভ্যারিয়েন্ট গোটা দেশকে গ্রাস করতে পারে৷ তবে বিশেষজ্ঞদের চিন্তা আরও বাড়ছে কারণ দেশ সম্পূর্ণ তথ্য প্রকাশ করছে না৷
advertisement
3/5
চাইনিজ সেন্টারের প্রাক্তন উপ-পরিচালক ফেং জিজিয়ান জানিয়েছেন দেশের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ SARS-CoV-2-দ্বারা সংক্রামিত হতে পারে, যা ৮৪০ মিলিয়ন মানুষের সমান।
advertisement
4/5
করোনা সম্পর্কিত মৃত্যুর তথ্য রেকর্ড করে রাখতে আগের নিয়ম পরিবর্তন করেছে চিনা সরকার। এখন চিনে নতুন অনুযায়ী, করোনা আক্রান্ত অবস্থায় কেউ যদি শ্বাসকষ্টে মারা যান, একমাত্র সেটিই করোনায় মৃত্যু হয়েছে বলে রেকর্ড থাকবে। আগে করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়া রোগীদের কোভিড মৃত্যু হিসাবে গণনা করা হত। এখন এই নিয়ম পরিবর্তন করে দিয়েছে চিন।
advertisement
5/5
গত কয়েকদিন চিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। এখন যা পরিস্থিতি তা করোনা রেকর্ড রাখা কার্যত অসম্ভব অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে চিনে। গত সপ্তাহে বেজিং-ও বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের দাবি, জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত চিনে করোনা পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হতে চলেছে।