World Sleep Day 2021: বয়স অনুযায়ী কতটা ঘুমোলে কমতে পারে হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি ? জানাচ্ছে সমীক্ষা
- Published by:Ananya Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
ঠিকঠাক ঘুমের ধরন প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রায় ৪২ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেয় হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি
advertisement
1/8

আজ বিশ্ব ঘুম দিবস। প্রতি বছর এই দিনটিতে ঘুম ও তার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নানা সচেতনতামূলক প্রচার চলে। একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়। পর্যাপ্ত ও যথাযথ ঘুম যে শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। এটি শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যকেও ঠিক রাখে। তবে ঘুমের ধরন ও সময় যদি ঠিক থাকে, তা হলে কমতে পারে হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকিও। সম্প্রতি এমনই তথ্য উঠে এসেছে এক সমীক্ষায়।
advertisement
2/8
নানা স্বাস্থ্যসংস্থা কর্তৃক প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর বিশ্বে কয়েক মিলিয়ন মানুষ হার্ট ফেলিওরের শিকার হন। আর এই হার্ট ফেলিওরের পিছনে অন্যতম কারণ হল ঘুমের সমস্যা। এই পরিস্থিতিতে সমীক্ষার দাবি, ঠিকঠাক ঘুমের ধরন প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রায় ৪২ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেয় হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি।
advertisement
3/8
এ ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর ঘুমের ধরন হল সারাদিনে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোনো, সকালে যথাসময়ে ওঠা, ইনসমনিয়া বা ঘুমের অভাবে না ভোগা। নাক ডাকা বা দিনের বেলায় অতিরিক্ত ঘুমোনোর অভ্যাসও স্বাস্থ্যকর নয়।
advertisement
4/8
সম্প্রতি আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে সমীক্ষাটি। ঘুমের সঙ্গে হার্ট ফেলিওরের এই সম্পর্ক খতিয়ে দেখতে প্রায় ব্রিটেনের বায়ো ব্যাঙ্কের ৪,০৮,৮০২ জনের উপরে দীর্ঘ সমীক্ষা চলে। এঁদের বয়সসীমা ৩৭-৭৩ বছর। এর পাশাপাশি হার্ট ফেলিওরের ঘটনাগুলিকেও খতিয়ে দেখা হয়। এ ক্ষেত্রে প্রায় ১০ বছর সময়কালের মধ্যে ৫,২২১ হার্ট ফেলিওরের কেস নজরে আসে।
advertisement
5/8
এ বার স্বাস্থ্যকর ঘুমের অন্যতম প্যারামিটার অর্থাৎ সারাদিনে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোনো, সকালে যথাসময়ে ওঠা, ইনসমনিয়া বা ঘুমের অভাবে না ভোগা, নাক ডাকা, কিংবা দিনের বেলায় অতিরিক্ত ঘুমোনোর অভ্যাসের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখা হয়।
advertisement
6/8
ঘুমের সময়কাল অনুযায়ী সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মোট তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। এগুলি হল ঘুমোনোর পর্যাপ্ত সময় অর্থাৎ ৭-৮ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমোনো লোকজন, দিনে ৭ ঘণ্টার কম ঘুমোনো লোকজন, দিনে ৯ ঘণ্টার বেশি ঘুমোনো লোকজন।
advertisement
7/8
সমীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, যাঁরা পর্যাপ্ত সময় ঘুমোচ্ছেন এবং যাঁদের সামগ্রিক ঘুমের ধরন যথাযথ, তাঁদের ক্ষেত্রে ৪২ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায় হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি। বিস্তারিত ভাবে মূল্যায়ণ করে দেখা যায়, যাঁরা সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ৮ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায় হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি।
advertisement
8/8
যাঁরা ৭-৮ ঘণ্টা করে ঘুমোচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ১২ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায় হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি। এঁদের মধ্যে যাঁরা দিনে ঘুমোন না এবং নাক ডাকা বা ইনসমনিয়া ভোগেন না, তাঁদের ক্ষেত্রে সব চেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায় হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
World Sleep Day 2021: বয়স অনুযায়ী কতটা ঘুমোলে কমতে পারে হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি ? জানাচ্ছে সমীক্ষা