Winter Travel: রাজ আমলের এই পার্কে প্রবেশ করুন বিনামূল্যে! কাটাতে পারবেন দারুণ একটা ছুটির দিন
- Published by:Piya Banerjee
- hyperlocal
- Reported by:SARTHAK PANDIT
Last Updated:
Winter Travel: তোর্সা নদীর সংলগ্ন একটি পর্যটন কেন্দ্র এই পার্ক! এখানে এলেই মন ভরে যাবে! জানুন
advertisement
1/8

কোচবিহারে রাজ আমলের ঐতিহ্য এবং স্মৃতিবিজড়িত বহু জায়গা রয়েছে। এই জায়গা গুলির মধ্যে তোর্সা নদীর সংলগ্ন একটি পর্যটন কেন্দ্র হল কোচবিহার রানি বাগান। এই বাগান বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
advertisement
2/8
এই রানি বাগান একসময় কেশব আশ্রম নামে পরিচিত ছিল। এই কেশব আশ্রম স্থাপনা হয় ১লা জ্যৈষ্ঠ ১২৯৬ সালে। কেশব আশ্রমের মূল গেটের মধ্যে সেই তারিখ আজও লেখা রয়েছে। সেই পুরোনো গেট রঙ করে ব্যবহার করা হচ্ছে।
advertisement
3/8
বাগানের ঠিক মাঝে রয়েছে একটি চৌচালা ঘরে রাজপরিবারের বিভিন্ন সদস্যদের স্মৃতিসৌধ রয়েছে। এখানে স্মৃতি সৌধ রয়েছে মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ, রাজরাজেন্দ্রনারায়ণ, রাজকুমার হিতেন্দ্রনারায়ণ, প্রতিভাদেবী এবং মহারাজা জগদ্দীপেন্দ্রনারায়ণ-এর।
advertisement
4/8
বাগানের এক কোণায় রয়েছে কেশব আশ্রমের উপাসনালয়ের সংরক্ষিত ঘর। ১৮৮৯ সালের ১৪মে এই কেশব আশ্রম স্থাপিত হয়। বর্তমানে এই ঘরটি কোচবিহার দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের সংরক্ষণের অধীনে রয়েছে।
advertisement
5/8
রানি বাগান পার্কটির সংরক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে কোচবিহার বনদফতর। রাজ পরিবারের সদস্যদের স্মৃতিসৌধ এবং কেশব আশ্রমের সংরক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে কোচবিহার দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ড।
advertisement
6/8
এই পার্কটিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোন মূল্য লাগে না। বিনামূল্যেই এখানে প্রবেশ করা সম্ভব। এই পার্কে ঢুকতে হলে পার্ক খোলা থাকাকালীন সময়ে ঢুকতে হয়। সকাল বেলা ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এবং দুপুর ২টা বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
advertisement
7/8
পার্কের অপর একটি অংশে রয়েছে বাচ্চাদের জন্য কিছু খেলার সরঞ্জাম। এই পার্কের পাশেই নদী থাকার কারণে পার্কে সুন্দর ঠান্ডা বাতাস পাওয়া যায় সবসময়। শীতকালে এই পার্কে আসলেই আপনার মন ভরে উঠবে।
advertisement
8/8
সকালে কিংবা বিকেলে দিকে এখানে আসলে আপনার মন ছুঁয়ে যেতে বাধ্য। এই পার্কের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেকোন মানুষের মন আকর্ষণ করবে। বাড়ির মানুষদের সঙ্গে এখানে এসে কাটানো সম্ভব একটি দারুণ ছুটির দিন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Winter Travel: রাজ আমলের এই পার্কে প্রবেশ করুন বিনামূল্যে! কাটাতে পারবেন দারুণ একটা ছুটির দিন