হোয়াইট ব্রেড বেশি খেলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে মস্তিষ্ক, বলছে গবেষণা
- Published by:Ananya Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
মাথা ঘোরা, ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে আচমকা পড়ে যাওয়া- এমন সমস্যাও দেখা দিতে পারে
advertisement
1/5

স্বাস্থ্যের কারণে অনেকেই হোয়াইট ব্রেড এড়িয়ে চলেন। কারণ এতে আছে কার্বোহাইড্রেট। যা বেশি মাত্রায় গ্রহণ করলে ওজন বেড়ে যেতে পারে, ডায়াবেটিস (Diabetes) ও হার্টের (Heart) অসুখের আশঙ্কাও অনেক গুণ বেড়ে যেতে পারে। সাম্প্রতিক গবেষণায় হোয়াইট ব্রেড (White Bread) নিয়ে আরও কিছু ভীতিপ্রদ তথ্য উঠে এল। সেখানে বলা হয়েছে যে হোয়াইট ব্রেড থেকে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। মাথা ঘোরা, ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে আচমকা পড়ে যাওয়া- এমন সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
advertisement
2/5
ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা ডিনার, হোয়াইট ব্রেড (White Bread) খাওয়ার চল অনেক দিন ধরেই। এই রুটি খেতে সুস্বাদু, দামও বেশি নয় আর তা ছাড়া এটা মোটামুটি সব দেশেই সহজলভ্য। তাই বিশ্ব জুড়ে এই রুটির এত জনপ্রিয়তা। কিন্তু সেই হোয়াইট ব্রেডই যে মাঝে মাঝে এমন প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে, সেটা কেউ এর আগে ভাবেননি। কিন্তু এই হোয়াইট ব্রেডই বেশি মাত্রায় খাওয়ার জন্য অনেক ব্রিটিশ জনতাই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন, সে কথা বলছে সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা।
advertisement
3/5
কিন্তু সাদা রুটি বা হোয়াইট ব্রেডে (White Bread) এমন কী থাকে, যার জন্য এমন অবস্থা হয়? উত্তর হল, এতে থাকে গ্লাটেন (Gluten)। যা শুধু এই রুটিতে নয়, থাকে পাস্তা ও সিরিয়ালস বা দানাশস্যতেও। বেশি মাত্রায় গ্লাটেন যদি শরীরে প্রবেশ করে, তা হলে দেখা দিতে পারে ‘গ্লুটেন অ্যাটাক্সিয়া’ (Gluten Ataxia) যা মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউন সিস্টেমকে (Immune System) ক্ষতিগ্রস্ত করে দেয়। এর থেকে হতে পারে প্যানিক অ্যাটাক (Panic Attack)!
advertisement
4/5
শুধু তাই নয়, মাঝে মাঝে এমন কিছু উপসর্গ দেখা দেয় যা হুবহু হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) মতো। অনেক সময়ে আবার সাধারণ কিছু কাজ, যেমন হাঁটা-চলা করা, কথা বলা এগুলোতেও কষ্ট হয়। অবস্থা চরমে পৌঁছলে প্যারালাইসিসও (Paralysis) হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে চিকিৎসকমহল।
advertisement
5/5
যদি কারও এমন হয়, তা হলে তাঁর কী করা উচিৎ? যাঁরা ‘গ্লাটেন অ্যাটাক্সিয়া’ (Gluten Ataxia) দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের উচিৎ যত দ্রুত সম্ভব গ্লাটেন মুক্ত ডায়েট শুরু করা! কিন্তু এ ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা মাথায় রাখতে হবে। যাঁরা অতিরিক্ত গ্লাটেন গ্রহণের জন্য আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁরা যেন হঠাৎ করে নিজেদের ডায়েট থেকে গ্লাটেন বাদ না দিয়ে দেন! এর জন্য আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।