Travel News: বাঁকুড়ায় গেলে অবশ্যই ঢুঁ মারুন এই রাজবাড়িতে, গেলে ফিরতে চাইবেন না গ্যারান্টি...
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
- Reported by:Nilanjan Banerjee
Last Updated:
Travel News: ঐতিহাসিক দিক থেকে যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে সিমলাপালের। এবং সেই কথাটা স্পষ্ট বোঝা যায় রাজবাড়ির প্রাঙ্গনে প্রবেশ করার পর।
advertisement
1/6

ইতিহাস অনুসারে বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুরের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলি থেকে শুরু করে পুরুলিয়া জেলার কুইলাপাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মৌজা ছিল সিমলাপাল রাজ পরিবারের অধীনে।
advertisement
2/6
সিমলাপাল রাজ পরিবারের শেষ রাজা ছিলেন শ্যামসুন্দর সিংহ চৌধুরি। তাঁর তিন ছেলে। রাজ পরিবারের তত্ত্বাবধানেই বাঁকুড়ার এই সুন্দর রাজবাড়ি আজও বিদ্যমান।
advertisement
3/6
এছাড়াও এই রাজবাড়িতে রয়েছে প্রায় ৪০০ বছরের প্রাচীন দুর্গাপুজোর ইতিহাস। শীতের রোদে প্রাচীন এই রাজবাড়ি যেন এক গল্পের বই। প্রতিটি ফ্রেমে একটা করে নতুন গল্প।
advertisement
4/6
এবার প্রশ্ন সিমলাপাল রাজবাড়ি যাবেন কিভাবে? বাঁকুড়া শহর থেকে যাওয়া খুব সোজা। বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা চলে আসতে হবে তালডাংরা। বাঁকুড়া থেকে তালডাংরার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। এবার তালডাংরা থেকে সোজা রাস্তা ধরে সিমলাপাল, আরও ১২ কিলোমিটার। সিমলাপাল বাজারে ঢুকেই দেখতে পাবেন সিমলাপাল রাজবাড়ি।
advertisement
5/6
বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলার দামোদর ও দ্বারকেশ্বর নদ এবং কংসাবতী ও শিলাবতী নদী উপত্যকার জঙ্গলে বসবাসকারী গোষ্ঠীগুলোর নেতৃত্বে ঐতিহাসিকভাবে কয়েকটি রাজ্যের জন্ম হয়। বাঁকুড়া জেলাতে এমন চারটি রাজ্যের কথা তুলে ধরেন ক্ষেত্র সমীক্ষকরা, তার মধ্যে একটি হল তুঙ্গ ভুম।
advertisement
6/6
বাঁকুড়া জেলাতে এমন চারটি রাজ্যের কথা তুলে ধরেন ক্ষেত্র সমীক্ষকরা, তার মধ্যে একটি হল তুঙ্গ ভুম। সিমলাপাল ছিল এই তুঙ্গভুমের অংশ। অর্থাৎ ঐতিহাসিক দিক থেকে যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে সিমলাপালের।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Travel News: বাঁকুড়ায় গেলে অবশ্যই ঢুঁ মারুন এই রাজবাড়িতে, গেলে ফিরতে চাইবেন না গ্যারান্টি...