What is the Safe level of Alcohol: রোজ কতটা মদ্যপান 'নিরাপদ'? কত 'পেগ'-এর বেশি মদে লিভার পচে-গলে যায়? জাঁকিয়ে ধরে ক্যানসার? জানাল WHO
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
মদ্যপান! সেই আদিম যুগ থেকে গোটা বিশ্বে মদ্যপান প্রচলিত। নেশার অমোঘ আকর্ষণ। কেউ মদ খান আনন্দে, কেউ বা দুঃখে। কেউ উদযাপন করতে, কেউ বা একাকীত্ব ভুলতে, কেউ অভ্যাসে! অনেকে আবার মদে আসক্ত, একদিনও মদ্যপান না করে থাকতে পারেন না! এবার প্রশ্ন হল, রোজ কতটা মদ খাওয়া নিরাপদ?
advertisement
1/11

মদ্যপান! সেই আদিম যুগ থেকে গোটা বিশ্বে মদ্যপান প্রচলিত। নেশার অমোঘ আকর্ষণ। কেউ মদ খান আনন্দে, কেউ বা দুঃখে। কেউ উদযাপন করতে, কেউ বা একাকীত্ব ভুলতে, কেউ অভ্যাসে! অনেকে আবার মদে আসক্ত, একদিনও মদ্যপান না করে থাকতে পারেন না! এবার প্রশ্ন হল, রোজ কতটা মদ খাওয়া নিরাপদ?
advertisement
2/11
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মদ্যপানে মহিলাদের ঝুঁকি বেশি। পুরুষদের থেকে মহিলাদের মদ্যপানের ফলে লিভারে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
advertisement
3/11
এমন বহু রোগী আছেন, যাঁরা অ্যালকোহল বহু বছর ছেড়ে দেওয়ার পর-ও ফ্যাটি লিভার-এ আক্রান্ত হয়েছেন। আবার অনেকেই এমন আছেন, যাঁরা লিভার খানিক সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর আবার মদ্যপান শুরু করেন। এতে লিভার আর-ও বেশি অকেজো হয়ে পড়ে। লিভার নিজে থেকেই নিজেকে সারিয়ে তোলে। একটা সময় পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলতে পারে। কিন্তু একটা সময়ের পর লিভার হাল ছেড়ে দেয়। তখন আর লিভার সেরে ওঠার কোন-ও রাস্তা থাকে না। সেই পরিস্থিতিকে বলে লিভার ফেলিওর।
advertisement
4/11
মদ্যপানে শুধু ক্যানসার বা লিভার ফেলিওর-এর ঝুঁকিই বাড়ে না। মদ্যপান গোটা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই নষ্ট করে দেয়। ফলে শরীরে নানা সংক্রমণ দেখা দেয়, বিশেষ করে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ।
advertisement
5/11
মদ্যপানের ফলে ব্লাড প্রেশার বাড়ে, কারডিওমায়োপ্যাথি এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। মদ্যপান মস্তিষ্ক ও নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করে। অত্যধিক মদ্যপানে মানুষ স্মৃতিভ্ষ্ট হতে পারেন, হতে পারে Wernicke-Korsakoff syndrome-এর মত স্নায়ুর অসুখ।
advertisement
6/11
যদি অনেকদিন ধরে আপনি লাগাতার প্রচুর পরিমাণে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধীরে ধীরে আপনার চিন্তা-ভাবনার মত ফিলিংসগুলো অকেজো হয়ে যেতে থাকে। স্মৃতিশক্তি কমে আসে।
advertisement
7/11
প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করলে লিভারের লাইনিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাথমিকভাবে দেখা দেয় গ্যাসট্রাইটিস, পরে হতে পারে লিভারের সিরোসিস।
advertisement
8/11
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষে যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে।
advertisement
9/11
মদ্যপান, তা সে আপনি যে মদ-ই খান না কেন এবং যতটুকুই খান না কেন, শরীরের কিছু না কিছু ক্ষতি করবেই। অনেকেই মনে করেন, রোজ তো মদ খান না, মাঝেমধ্যে বেশি মদ খেলে কী আর ক্ষতি হয়? কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। জানুন, কী বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু
advertisement
10/11
International Agency for Research on Cancer-এর তথ্য অনুযায়ী, অ্যালকোহল প্রথম সারির কারসিনোজেন। যত বেশি মদ্যপান করবেন, তত বাড়বে ক্যানসারের ঝুঁকি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু-এর সতর্কবাণী, '' কতটা মদ্যপানে স্বাস্ব্যের ক্ষতি হয় না ? এরকম কোন-ও মাপ নেই। অ্যালকোহলের কোন-ও 'সেফ-লেভেল' হয় না। এক ফোঁটা মদ শরীরে যাওয়া মানেই শরীরের ক্ষতি।''
advertisement
11/11
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি। মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
What is the Safe level of Alcohol: রোজ কতটা মদ্যপান 'নিরাপদ'? কত 'পেগ'-এর বেশি মদে লিভার পচে-গলে যায়? জাঁকিয়ে ধরে ক্যানসার? জানাল WHO