TRENDING:

প্রতিদিন ১৫ মিনিট এই 'টেকনিকে' হাঁটুন...! সুগার-কোলেস্টেরল বলবে 'বাইবাই', বাড়বে না ওজন! চমকে দেবে বাকি 'উপকার'

Last Updated:
Walking: কোনও কোনও মানুষ দ্রুত হাঁটেন, আবার কেউ কেউ ধীরে দৌড়য়। তবে বর্তমানে আরও একটি নতুন টেকনিকে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আর এই পদ্ধতিতেই কেজি কেজি ওজন কমিয়ে ফেলছেন অনেকেই। কমছে সুগার-কোলেস্টেরলের মাত্রা।
advertisement
1/15
প্রতিদিন ১৫ মিনিট এই 'টেকনিকে' হাঁটুন...! সুগার-কোলেস্টেরল বলবে 'বাইবাই', বাড়বে না ওজন!
উল্টো হাঁটার উপকারিতা: শরীর সুস্থ রাখার জন্য সবচেয়ে সহজ ব্যায়ামগুলির মধ্যে হাঁটা সবসময়ই সেরা বলে বিবেচিত হয়ে থাকে। এই ব্যায়ামে অল্প পরিশ্রমে পাওয়া যায় বড় উপকার। প্রত্যেকের হাঁটার গতি ভিন্ন হয়।
advertisement
2/15
কোনও কোনও মানুষ দ্রুত হাঁটেন, আবার কেউ কেউ ধীরে দৌড়য়। তবে বর্তমানে আরও একটি নতুন টেকনিকে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আর এই পদ্ধতিতেই কেজি কেজি ওজন কমিয়ে ফেলছেন অনেকেই। কমছে সুগার-কোলেস্টেরলের মাত্রা।
advertisement
3/15
আপনি কি জানেন যে উল্টো দিকে হাঁটাও একটি বিশেষ ধরণের ব্যায়াম যার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। একে বলা হয় বিপরীত হাঁটা। বিপরীত দিকে হাঁটার অর্থ হল সামনের দিকে না গিয়ে পিছনের দিকে হাঁটা। এর অসংখ্য শারীরিক ও মানসিক উপকারিতা রয়েছে। আজ জেনে নেওয়া যাক কী ভাবে উল্টো হাঁটা আপনার শরীর এবং মনের জন্য দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে।
advertisement
4/15
ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে হাঁটুর সমস্যা কমানোর জন্য পিছনের দিকে হাঁটা প্রভূতভাবে কার্যকর হতে পারে। এটি শারীরিক ভারসাম্য বজায় রাখতে ও দক্ষতা বাড়াতে কাজে দেয়।
advertisement
5/15
গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ড পাল মানিকম এই প্রসঙ্গে নিউজ 18 -কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানান, "পিছনের দিকে হাঁটার ঠিক কী কী সুবিধা এবং এটি কীভাবে আপনার পেশীতে সহনশীলতা বাড়াতে পারে।" এই বিষয়ে একটি ইনস্টাগ্রাম রিলও শেয়ার করেছেন চিকিৎসক।
advertisement
6/15
পায়ের পেশী শক্তিশালী হয়:হাঁটা নিঃসন্দেহে আপনার পায়ের পেশী শক্তিশালী করে, কিন্তু বিপরীত দিকে হাঁটা আপনার পায়ের উপকার করে আরও কয়েকগুণ। বিপরীত দিকে হাঁটার সময়, সামনের দিকে হাঁটার তুলনায় পায়ের পিছনের পেশীগুলি প্রসারিত হয় এবং এটি আপনার পা শক্তিশালী করে এবং তাদের ব্যথাও কমতে শুরু করে।
advertisement
7/15
পিঠের ব্যথায় আরাম:উল্টো হাঁটার ফলে পিঠের নীচের দিকে চাপ পড়ে, যা পিঠের ব্যথা, বিশেষ করে হ্যামস্ট্রিং অঞ্চলে ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। যাঁরা কোমরের ব্যথায় ভুগছেন, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী, নিয়মিত কমপক্ষে ১৫ মিনিট উল্টো হাঁটলে কোমরের ব্যথা থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যাবে।
advertisement
8/15
উল্টো হাঁটা মনোযোগ বাড়ায়:উল্টো হাঁটা শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে। এটি মনকে সঠিক জায়গায় মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। এর সাহায্যে কেবল মনোযোগ উন্নত হয় না বরং এটি মস্তিষ্ককে ভারসাম্য এবং সমন্বয় তৈরি করতে অনুপ্রাণিত করে। যদি আপনি বিপরীত দিকে হাঁটা করেন তবে সেই সময় আপনার মস্তিষ্ক আরও সজাগ হয়ে ওঠে যার ফলে এর কার্যকারিতা আরও ভালো হয়। এতে করে খুশির হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মেজাজ উন্নত করে এবং মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টিকারী সংবেদনগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
9/15
উল্টো হাঁটা হাঁটুর উপর কম চাপ ফেলে:যাঁদের হাঁটুতে ব্যথা থাকে তাঁরা হাঁটতে লজ্জা পান। কিন্তু উল্টো হাঁটা হাঁটুর উপর কম চাপ ফেলে, তাই যারা হাঁটুর ব্যথায় ভুগছেন তাঁরাও এটি করতে পারেন। যাঁদের হাঁটুতে আঘাত বা ব্যথা আছে তাঁরা বিপরীত দিকে হাঁটা থেকে উপকৃত হবেন।
advertisement
10/15
এনার্জি বাড়ে:উল্টো পথে হাঁটলে আমাদের শরীরের এনার্জি লেভেল বেড়ে যায়। এটি করলে শরীরের মেটাবলিজমও ভাল হয়। আপনি যদি প্রতিদিন সাদামাটা নিয়মে হাঁটাহাঁটি করে ক্লান্ত হয়ে গিয়ে থাকেন আর সে ভাবে সুফল না পান, তবে আপনি এবার অল্প সময়ের জন্য বিপরীত হাঁটা শুরু করতে পারেন। এটি কেবল শারীরিক নয় মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে। যাঁদের ঘুমের সমস্যা হয় তাঁরা উল্টো ভাবে হাঁটলে ভাল ঘুম হয়।
advertisement
11/15
ওজন কমাতে দুর্দান্ত কার্যকরী:এটি শরীরের চর্বি গলানোর জন্য দুর্দান্ত কার্যকরী হয়। নিয়মিত এই ভাবে হাঁটলে ক্যালোরি খরচ হয় বেশি। পিছনের দিকে হাঁটা শরীরের ভারসাম্য স্থিতিশীল রাখে। এছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।
advertisement
12/15
পিঠের ব্যথা থেকে মুক্তি :উল্টো হাঁটা পিঠের নীচের দিকে চাপ দেয়, যা পিঠকে ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়, বিশেষ করে হ্যামস্ট্রিং অঞ্চলে ব্যথা থাকলে তা কমে যায় এই ভাবে হাঁটলে। যারা পিঠের ব্যথায় ভুগছেন, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী, নিয়মিত অন্তত ১৫ মিনিট উল্টো হাঁটার অভ্যাস করলে কোমর ব্যথা থেকে অনেকটাই উপশম হবে।
advertisement
13/15
উল্টো হাঁটা মনের ফোকাস বাড়ায়:উল্টো হাঁটা শুধু শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে না মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে। এটি মনকে সঠিক জায়গায় ফোকাস করতে সাহায্য করে। এর সাহায্যে, শুধুমাত্র ফোকাসই উন্নত হয় না বরং এটি মস্তিষ্ককে ভারসাম্য এবং সমন্বয় তৈরি করতে অনুপ্রাণিত করে।
advertisement
14/15
মস্তিষ্ক সজাগ হয়: আপনি যদি রিভার্স ওয়াকিং করেন, আপনার মস্তিষ্ক সেই সময় আরও বেশি সজাগ হয়ে ওঠে, যা এর কার্যকারিতাকে উন্নত করে। এর ফলে হ্যাপি হরমোন নিঃসৃত হয় যা ব্যক্তির মন-মেজাজকে উন্নত করে এবং মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টিকারী সংবেদনগুলি নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
15/15
অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
প্রতিদিন ১৫ মিনিট এই 'টেকনিকে' হাঁটুন...! সুগার-কোলেস্টেরল বলবে 'বাইবাই', বাড়বে না ওজন! চমকে দেবে বাকি 'উপকার'
স্বাস্থ্য এবং লাইফস্টাইলের (Lifestyle News in Bengali)সব খবরের আপডেট পান নিউজ 18 বাংলাতে ৷ যেখানে থাকছে হেলথ টিপস, বিউটি টিপস এবং ফ্যাশন টিপসও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং টপ হেডলাইনগুলি অনলাইনে নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিতে ৷ এর পাশাপাশি ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ সব খবরের আপডেট পেতে ! News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল