Health Tips: খাওয়ার পরে পেট ভার-বুক জ্বালা? ফিট থাকতে মেনে চলুন এই সহজ কয়েকটি নিয়ম! কাজে দেবে সাতদিনেই...
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Health Tips: রোজকার কিছু সাধারণ জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করলেই সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
advertisement
1/9

আমাদের দেশে প্রাচীন যুগ থেকে আয়ুর্বেদের চর্চা হয়ে আসছে। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে আয়ুর্বেদ নিয়ে আগ্রহ অনেক বেড়ে গিয়েছে। আজকাল মানুষ সুস্থ জীবনযাপন এবং বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার জন্য আয়ুর্বেদের উপর ভরসা করছে। তাই অনেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসার মেনে নিজেদের জীবনধারাকেও পরিচালনা করছে।
advertisement
2/9
আয়ুর্বেদ অনুসারে, খাবারের সময়, খাবারের সময় সচেতনতার অবস্থা হয় ওজস (জীবনীশক্তি) বা অমা (বিষাক্ততা) বাড়ায়। আসলে আমাদের জীবনে নিত্যদিনের কিছু অভ্যাসই সুস্থতার চাবিকাঠি। সেক্ষেত্রে রোজকার কিছু সাধারণ জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করলেই সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
advertisement
3/9
আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে যে শতপাবলি নামক একটি আয়ুর্বেদ নীতি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে তা আমাদের তরুণ, ফিট এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদে 'শত' মানে হল ১০০ এবং 'পাবলি' মানে হাঁটা। যার ব্যাখ্যা হল, রাতের খাবার এবং দুপুরের খাবার খাওয়ার পর অন্তত ১০০ স্টেপ হাঁটলে সুস্থ থাকা যায়। একই সঙ্গে প্রতিটি খাবারের পরে ১৫ মিনিট হাঁটলে সুস্থ থাকতে এবং বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যের জটিলতা প্রতিরোধ করা যায়। তাই খাওয়ার পর হাঁটা খুবই জরুরি।
advertisement
4/9
শুধু হেঁটেই কী ভাবে সুস্থ থাকা যায় হাঁটা হল সবচেয়ে ভালো শরীরচর্চা। যে কোনও বয়সের মানুষই নিয়মিত হাঁটলে ফিট থাকতে পারেন। খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে পড়লে হজমের গোলযোগ দেখা যায়। পরিবর্তে খাওয়ার কিছুক্ষণ পরে হাঁটলে হজমের উন্নতি হয়। এছাড়া হাঁটলে খাবারের বিপাক প্রক্রিয়ায় সাহায্য হয়। আবার আমাদের খাওয়ার পরই অলসতাও কেটে যায়। খাওয়ার পরবর্তী সময়ে বিশেষ করে দুপুরের খাওয়ার পরের কাজে অলসতার কারণে বিঘ্ন ঘটে। কিন্তু আমরা যদি খাওয়ার পর নিয়মিত হাঁটা অভ্যাস করি তাহলে সহজে অলসতা আসে না।
advertisement
5/9
কত জোরে হাঁটতে হবে তবে খাওয়ার পরে হাঁটা মানে কিন্তু ব্রিস্ক ওয়াক বা জোরে জোরে হাঁটা নয়। খালি পেটে জোরে হাঁটার পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে, খাওয়ার পরে জোরে হাঁটলে তা থেকে শরীরের দুর্দশা বেড়ে যায়। তাই এক্ষেত্রে শতবলি বা ধীরে ধীরে ১০০ পদক্ষেপ হাঁটাই সবচেয়ে ভালো উপায়।
advertisement
6/9
সুস্বাস্থ্যের জন্য আরও কিছু নিয়ম সুস্থতায় ঘুমের বড় ভূমিকা রয়েছে। তাই যতই দিনভর কাজে ব্যস্ত থাকি না কেন আমাদের ঘুমের সঙ্গে আপোস করলে চলবে না। তাই ফিট থাকতে সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত ঘুম খুবই জরুরি। শারীরিক সুস্থতার জন্য মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকতে হবে। মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে হবে। সুষম ব্যালেন্স ডায়েটের খাদ্যাভাস তৈরি করতে হবে।
advertisement
7/9
সুস্থ থাকতে পুষ্টিযুক্ত খাবারের সঙ্গে শারীরিকভাবে সচল থাকা খুবই জরুরি। যার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা, হাঁটা, যোগা করা যেতে পারে। তবে শুধু সারাদিনে কিছুক্ষণ শরীরচর্চা করলেই চলবে না। কাজের মধ্যেও যাতে একই জায়গায় বেশিক্ষণ বসে থাকতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। যার জন্য এক নাগাড়ে কাজ করতে করতে কিছুক্ষণের জন্য উঠে বিরতি নিয়ে হেঁটে আসতে হবে।
advertisement
8/9
আবার গ্রিন টি শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। তাই প্রত্যেকদিন ডায়েটে এক কাপ গ্রিন টি রাখলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
advertisement
9/9
একই সঙ্গে শরীরের জন্য যে কোনও নেশাই খারাপ হতে পারে। তাই সুস্থতার জন্য অ্যালকোহল বা ধূমপানের মতো সব রকম নেশা বর্জন করা উচিত।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Health Tips: খাওয়ার পরে পেট ভার-বুক জ্বালা? ফিট থাকতে মেনে চলুন এই সহজ কয়েকটি নিয়ম! কাজে দেবে সাতদিনেই...