Benefits of Aparajita Flower:ফল নয় ফুলেই ক্লিনবোল্ড! মাইগ্রেন থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য, নীলফুলেই খেলা শেষ ডজন ডজন রোগের
- Published by:Tias Banerjee
- local18
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
Benefits of Aparajita Flower: নীল রঙের এই ফুল দেখতে অতি চমৎকার। তেমনই এই গাছ ঔষধিগুণেও ভরপুর। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
advertisement
1/11

শনিদেবের পুজোয় অপরাজিতা ফুল নিবেদন করা হয়। শিব পুজোতেও লাগে। নীল রঙের এই ফুল দেখতে অতি চমৎকার। তেমনই এর গাছ ঔষধিগুণেও ভরপুর।
advertisement
2/11
আয়ুর্বেদে অপরাজিতাকে গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
advertisement
3/11
আয়ুর্বেদাচার্জ ডাঃ সুশান্ত লোকাল18-কে বলেন, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে অপরাজিতা গাছের অনেক ঔষধি গুণের বর্ণনা রয়েছে। এর বীজ, পাতা এবং শিকড়কে দেওয়া হয়েছে বিশেষ মর্যাদা।
advertisement
4/11
কী কী রোগে অপরাজিতা গাছ ব্যবহার করা হয়?মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে মুক্তি: আয়ুর্বেদাচার্জ সুশান্ত বলেন, অপরাজিতা গাছের শিকড় পিষে রস বের করে নাকে লাগালে মাইগ্রেনের সমস্যা কমে যায়। শুধু ৫ থেকে ৬ ফোঁটা দিলেই হবে। এটা ব্যবহার করাও সহজ।
advertisement
5/11
শিকড়, পাতা এবং বীজের ঔষধি গুণ: শিকড়ের পাশাপাশি এর পাতাও খুব উপকারী। প্রাচীন কাল থেকে মাম্পসের সমস্যায় অপরাজিতার পাতা ব্যবহার করা হয়।
advertisement
6/11
সুশান্ত বলেন, শিলা লবণ ও সরষের তেলের সঙ্গে অপরাজিতা পাতা বেটে পেস্টের আকারে লাগালে আরাম মেলে। ফোলা ধীরে ধীরে কমে যায়।
advertisement
7/11
যাঁরা অতিরিক্ত ঘামেন, বিশেষ করে হাত এবং পায়ের তালু ঘামে ভিজে যায়, তাঁদের ২ চা চামচ অপরাজিতার পাতার রসের সঙ্গে ৬ থেকে ৭ ফোঁটা আদার রস মিশিয়ে পান করা উচিত।
advertisement
8/11
তাহলে এই সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যাবে।অপরাজিতার বীজও ঔষুধিগুণে ভরপুর। পেটের যে কোনও সমস্যায় কার্যকরী ভূমিকা নেয়। এ ক্ষেত্রে ২ গ্রাম অপরাজিতা বীজের গুঁড়ো, ২ চিমটি শিলা লবণ এবং ২ চিমটি শুকনো আদা ঈষদুষ্ণ গরম জলে মিশিয়ে রাতে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
9/11
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে।প্রচণ্ড জ্বরে অপরাজিতা ফুলের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
advertisement
10/11
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে।প্রচণ্ড জ্বরে অপরাজিতা ফুলের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। বাত ও পিত্তের ভারসাম্য বজায় রাখতেও এর জুড়ি নেই।
advertisement
11/11
পাশাপাশি এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Benefits of Aparajita Flower:ফল নয় ফুলেই ক্লিনবোল্ড! মাইগ্রেন থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য, নীলফুলেই খেলা শেষ ডজন ডজন রোগের